শিরোনাম
◈ রোবট-ড্রোনে মেট্রোরেল নিরাপত্তা: চীনের আধুনিক রক্ষণাবেক্ষণ প্রযুক্তি থেকে শিখতে পারে বাংলাদেশ (ভিডিও) ◈ এবার আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করবে পাকিস্তান, তেল অনুসন্ধান জোরদার ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনা ‘মানুষের ঈদের দিন’: আপিল বিভাগের রায়ে জয়নুল আবেদীনের প্রতিক্রিয়া ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল নিয়ে যা বললেন আমীর খসরু ◈ পা‌কিস্তান ক্রিকেট বোর্ড থে‌কে স‌রে দাঁড়া‌লে আজহার আলি ◈ ‘শিবির’ মন্তব্য ভাইরাল: ধানমন্ডি ৩২-এর ঘটনার ব্যাখ্যায় সমালোচনার মুখে এডিসি মাসুদ আলম ◈ ‘অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ক্ষতি সবার’, ককটেল হামলার পর কঠোর বার্তা ডিএমপি কমিশনারের ◈ কুমিল্লায় টাউন হল মাঠে বিএনপির দুই পক্ষের সমাবেশ ডাকায় উত্তেজনা, প্রশাসনের নির্দেশ—না সরালে ১৪৪ ধারা ◈ ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বে সৎ ও নিরপেক্ষ ওসি খুঁজছে পুলিশ সদর দপ্তর ◈ ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহকারী পোল্যান্ডের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বিস্ফোরক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ্যে

প্রকাশিত : ২৫ মার্চ, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত
আপডেট : ২৫ মার্চ, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফলের বাজারে আগুন, কিনতে পারছে না সাধারণ ক্রেতারা 

ফল

শহীদুল ইসলাম: সারাদিন উপবাসের পর ফল ছাড়া ইফতার চলে না, তাই রমজানে ইফতারে শরবতের সাথে একটু ফল সবাই চায়। আমাদের দেশে ইফতারে যেসব ফলের চাহিদা বেশি থাকে তার মধ্যে বেশিরভাগই আমদানি করতে হয়। সরকার বিদেশি ফলকে ‘বিলাসপণ্য’ দেখিয়ে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় সব ফলের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। ফলে অনেক সাধারণ মানুষ ফলের দোকানে গিয়েও কিনতে পারছেন না। 

রোজার দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ ফলের দোকানে গতবছরের তুলনায় দাম কেজিপ্রতি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ  বেশি। ফলে কেউ কেউ দরদাম করছেন আর কেউ কেউ দাম শুনে সাধ্যর বাহিরে হওয়ায় কিছু না বলে চলে যাচ্ছেন। 

শনিবার রাজধানীর কয়েক স্থানে কমলা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২০০ টাকায়,  আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়, আঙ্গুর বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় এবং আনার বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়। তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজিতে। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা, পেয়ারা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কুল ৮০-১০০ টাকা, সফেদা-আতাফল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আয়েশা আক্তার নামে এক ক্রেতা বলেন, বাড়িতে মেহমান আসবে তাই কিছু ফল কিনলাম। এবার ফলের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, তাই ২ কেজি মাল্টা আর ৩ কেজি আপেল কিনেছি। 

এক ফল বিক্রেতা বলেন, আজ সকাল থেকে মাত্র ২ হাজার টাকার ফল বিক্রি করেছি। দাম বেশি তাই ক্রেতা নেই, বিক্রিও নেই। 

দাম বৃদ্ধির বিষয়ে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুট ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ইফতারো ফল আমদানি করতে হয়। বিদেশি ফলকে ‘বিলাসপণ্য’ দেখিয়ে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় সব ফলের দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। বাড়তি দামের প্রভাব বিক্রিতে পড়েছে। এছাড়া এলসি জটিলতায় এবার ফল আমদানি কম হয়েছে। এ কারণে দাম কিছুটা বেড়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়