শিরোনাম
◈ শেহবাজ শরীফের পক্ষ থেকে ইসহাহাক দার বেগম জিয়াকে শুভেচ্ছা জানান  ◈ সার্কের মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতা পুনরুজ্জীবনের ওপর গুরুত্বারোপ  ◈ কমিশনের সঙ্গে আইনজ্ঞদের বৈঠক: গণভোট বা বিশেষ আদেশে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ ◈ সারা দেশের নেতাকর্মীদের নতুন বার্তা দিল এনসিপি ◈ যেভাবে গ্রেপ্তার হলেন তৌহিদ আফ্রিদি, ভিডিও ভাইরাল ◈ ৮ ঘণ্টা অবরুদ্ধ জবি ভিসি, দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন শিক্ষার্থীরা ◈ ইসিতে ধাক্কাধাক্কি: রুমিন ফারহানার অনুসারীদের মহাসড়ক অবরোধ, এনসিপির বিক্ষোভ ◈ সাকিব আল হাসান আবারও বিশ্ব ক্রিকেটে এক অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করলেন ◈ যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসার ফি বাড়ছে প্রায় ১৫০ শতাংশ ◈ বাবার পর এবার কনটেন্ট নির্মাতা তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০২৫, ০৯:২৯ রাত
আপডেট : ২৫ আগস্ট, ২০২৫, ০৫:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডিজিটাল ব্যাংকের ন্যূনতম মূলধনের শর্ত বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করল বাংলাদেশ ব্যাংক

ডিজিটাল ব্যাংকের ন্যূনতম মূলধন শর্ত বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ রোববার (২৪ আগস্ট) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ডিজিটাল ব্যাংক দেশের ব্যাংকিংখাতে একটি নতুন কনসেপ্ট। এর আগে, ২০২৩ সালের ১৪ জুন প্রণীত ডিজিটাল ব্যাংক গাইডলাইনে ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ধরা হয়েছিল ১২৫ কোটি টাকা। সে তুলনায়, একটি প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ৫০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন থাকতে হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী। তবে এর অধীনে পরিচালিত পেমেন্ট সার্ভিস চলবে বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনস, ২০১৪ অনুসারে।

ডিজিটাল ব্যাংককে অবশ্যই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে লাইসেন্স প্রাপ্তির পাঁচ বছরের মধ্যে পুঁজিবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) আনতে হবে। আইপিও'র আকার ন্যূনতম স্পন্সর বা উদ্যোক্তাদের প্রাথমিক বিনিয়োগের সমান হতে হবে।

ডিজিটাল ব্যাংকিং বৃহত্তর অনলাইনভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থারই একটি অংশ, যেখানে সব সেবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেওয়া হয়। তবে মূল পার্থক্য হলো প্রচলিত ব্যাংকের মতো শাখা বা অফিস থাকবে না—শুধু একটি প্রধান কার্যালয় থেকেই সব কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

গাইডলাইনে আরও বলা হয়েছে, প্রচলিত ব্যাংকের ব্যবসা পরিচালনা, সুশাসন ও কার্যক্রম সংক্রান্ত যে বিধি-বিধান রয়েছে, সেগুলো ডিজিটাল ব্যাংকের ক্ষেত্রেও বহাল থাকবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সময় ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন দিতে যাচ্ছে, যখন বিশ্বের অনেক নতুন প্রজন্মের ব্যাংক প্রচলিত শাখাভিত্তিক ব্যাংকিং ছেড়ে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের দিকে ঝুঁকছে। দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান ইতোমধ্যে ২০২২ সালে ডিজিটাল ব্যাংক চালু করেছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত ৬১টি প্রচলিত ব্যাংকের মাধ্যমে কার্যত ওভার-স্যাচুরেটেড বা অতিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। উৎস: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়