শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২৩, ০৮:৪৭ রাত
আপডেট : ০৭ জুন, ২০২৩, ০৮:৫৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চন্দ্রগঞ্জ থানার ওসির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ভুক্তভোগীর, ওসির বাধা

সংবাদ সম্মেলন

জাহাঙ্গীর লিটন: লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার ওসির সাজানো মামলায় স্থানীয়দের হয়রানি ও আটক করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন কয়েকজন ভুক্তভোগী।

বুধবার(৭ জুন) দুপুরে চন্দ্রগঞ্জ বাজারে এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। থানার ওসির বিরুদ্ধে আবদুর রহমান আরজু নামের এক ভুক্তভোগী আহুত সংবাদ সম্মেলন চলাকালিন ওসি তহিদুল ইসলাম সশরীরে এসে এটি পন্ড করার লক্ষ্যে বাধা দেন। এ সময় স্থানীয় চন্দ্রগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনসহ ভুক্তভুগীদের সাথে ওসির বাকবিতন্ডা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মোঃ আব্দুর রহমান আরজু নামের ভুক্তভোগী অভিযোগ করে বলেন,আমি একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন কমিটির একজন সদস্য। দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে আমি আমার ও আমাদের উপর যে পুলিশি নির্যাতন হয়েছে এবং হচ্ছে তা তুলে ধরার জন্য আপনাদের সমুখে হাজির হয়েছি।

আমার মত নিরীহ সাধারণ জনগন নির্যাতনের শিকার হলে আমরা দ্রুত সামাধান ও ন্যায় বিচার পেতে থানা পুলিশের কাছে যাই। চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো.তহিদুল ইসলাম থানায় যোগদান করার পর থেকে আমাদের নেই ন্যায় বিচার পাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। চন্দ্রগঞ্জ থানা এখন মিথ্যা মামলা, হয়রানি, চালবাজি ও অপরাধীদের আশ্রয় কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন,আমি চন্দ্রগঞ্জ বাজারের আফজাল সড়কস্থ দেওপাড়ায় সাফওয়ান টাওয়ারের নীচ তলায় ভবনের মালিক ও ব্যাংক থেকে দোকানের পজিশন খরিদ সূত্রে মালিক ও দখলদার হই। এ জমির মূল মালিক ও ব্যাংক আমাকে আমার খরিদকৃত দোকানের পজিশন যথারীতি বুঝিয়ে দেয়।

দোকান নির্মাণ করতে গেলে দেলোয়ার হোসেন নাদিম নামের একজন প্লান্টের ক্রেতা আমাকে বাধা প্রদান করে। সে আমার নির্মাণ সামগ্রী তছনছ করে ও কাজ করতে দিচ্ছে না। এ নিয়ে গত ২৭ মে বিকালে তার সাথে আমার কথাকাটাকাটি হলেও কোন প্রকার মারামারি হয়নি। এ ঘটনায় আমার প্রতিপক্ষ ও চন্দ্রগঞ্জ থানার ওসি তহিদুল ইসলামের  প্ররোচনায় সে পরদিন চন্দ্রগঞ্জ থানায় আমি সহ ৩ জনের বিরুদ্ধে একটি কাল্পনিক মামলা দায়ের করে। 

চন্দ্রগঞ্জ থানার ওসি মো. তহিদুল ইসলাম বলেন,সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা পেয়ে অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডেকে এনেছি। এ ঘটনায় নিয়ম মেনে পুলিশের তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া আমার বিরুদ্ধে আনীত আর সকল অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। সম্পাদনা: শামসুল হক বসুনিয়া

প্রতিনিধি/এসবি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়