শিরোনাম
◈ উপজেলায় প্রকাশ্যে ভোট দেয়ায় এমপি হাফিজ মল্লিককে ইসিতে তলব  ◈ লুর ঢাকা সফরে র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসানীতি তুলে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করা হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে এমভি আব্দুল্লাহ  ◈ মঙ্গলবার কলম্বো থেকে ঢাকা আসছেন ডোনাল্ড লু ◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে র‌্যাব ও ভিসানীতি নিয়ে আলোচনা অব্যাহত থাকবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের বৈঠক ◈ অন্যকে দিয়ে সাজা খাটানো সেই যুবলীগ নেতা নাজমুল কারাগারে ◈ দলীয় বিভাজন ভুলে রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের ◈ মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা অবৈধ: হাইকোর্ট  ◈ শহীদ মিনারে হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার, সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৭ দুপুর
আপডেট : ২৭ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দখল করা জমি উদ্ধার, গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ 

দখল করা জমি উদ্ধার, গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ 

বরুন কুমার বাড়ৈ, আগৈলঝাড়া (বরিশাল) : জেলার আগৈলঝাড়ায় অবৈধভাবে দখল করা প্রায় কোটি টাকার খাস জমি উদ্ধার করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মান করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন।

স্বাধীনতার পর থেকে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি ৫৮ শতাংশ সরকারী খাস জমি দখল করে আসছিলেন। তবে বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন গৃহহীনদের জন্য খাস জমি খোঁজ করতে গিয়ে বেদখল হওয়া জায়গার খবর পায়।

সম্প্রতি তিনি গৈলা ইউনিয়নের টেমার মৌজার বিএস ১১ নম্বর দাগের ১নং খাস খতিয়ানের ৫৮ শতাংশ নাল জমি প্রভাবশালী দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করেন। 

জায়গাটি স্থানীয় প্রভাবশালী মুহিদ ইসলাম বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে দীর্ঘদিন নিজেদের দখলে রেখেছিলেন। খাস খতিয়ানের এই জমিটির বর্তমান মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। এই জমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন সরকারের পক্ষে দখল নিয়ে ৪র্থ ধাপে গৃহহীনদের জন্য ২৫টি ঘর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। 

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন জানান, উপজেলায় প্রথম ধাপে ৩৬টি, দ্বিতীয় ধাপে ১৫টি, তৃতীয় ধাপে ৯৬টি এবং চতুর্থ ধাপে ৭৫টি মোট ২২২টি গৃহহীনদের ঘর নির্মান করা হচ্ছে। তবে দখলকৃত সরকারী খাস জমি উদ্ধারে বেগ পেতে হয়েছে। খাস জমি উদ্ধারের পরেও ঘর নির্মানের সময় অবৈধ দখলদাররা কয়েক দফা বাঁধা দিয়েছিল। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের সহযোগিতায় এই জমি দখল মুক্ত করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মানের কাজ চলছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, চতুর্থ ধাপের ঘর নির্মানের জন্য জমি খোঁজ করতে গিয়ে বেদখল হওয়া সরকারী ৫৮ শতাংশ খাস জমি উদ্ধার করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মানের উপযোগী করে ২৫টি ঘর নির্মানের কাজ চলছে।

তিনি আরও জানান, কোথাও খাস জমি বেদখল হয়ে থাকলে তা উদ্ধার করা হবে।

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়