শিরোনাম
◈ উগান্ডা‌কে হা‌রি‌য়ে নারী কাবাডি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শুভ সূচনা ◈ বর্ণিল আয়োজনে ঢাকায় নারী কাবাডি বিশ্বকাপের উদ্বোধন হ‌লো ◈ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত ◈ ‘ভারত কোনো অবস্থাতেই হাসিনাকে ফেরত দেবে না’ ◈ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফেসবুক স্ট্যাটাসে যা লিখলেন ◈ এই ট্রাইব্যুনাল যেন চালু থাকে, এখানে একদিন হাসিনারও বিচার হবে: সালাউদ্দিন কাদেরের সেই বক্তব্য ভাইরাল (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনাকে কোন অভিযোগে কী সাজা দেওয়া হয়েছে ◈ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এপিএম টার্মিনালসের ঐতিহাসিক পিপিপি চুক্তি ◈ খুনি হাসিনার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন সারজিস ◈ ইউ‌রো‌পের মা‌ঠে ফিলিস্তিন ফুটবল দ‌লের বিশেষ বার্তা

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৩৫ রাত
আপডেট : ১৫ মে, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুলিশ কর্মকর্তার থানার ভেতর ঘুষ গ্রহণ, ভিডিও ভাইরাল

নাটোর সদর থানায় ভেতরে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এক মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিতে আসা এক সেবা প্রার্থী সদর থানার উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলামের সঙ্গে হাত মেলানোর ছলে ঘুষ দেন। পরে আমিনুল তা ড্রয়ারে রেখে দেন। 

এই ভিডিওটি ধারণকারী অপর ভুক্তভোগী মামুন হোসেন জানান, তিনি তার পরিচিত মোবারক হোসেনের হয়ে সম্প্রতি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন জমা দেন। এসময় থানার ভেতরেই আবেদন গ্রহনকারী উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ঘুষ দাবি করেন। এসময় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদন জমার পর অন্য এক আবেদনকারীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও ধারণ করে রাখেন তিনি। পরে তার কাছে ঘুষ দাবি করলে তিনি প্রতিবাদ করে থানা থেকে বেরিয়ে আসেন। পরে আবেদনকারী মোবারককে বারবার ফোন করে ঘুষ দাবি করেন ওই এসআই। 

তিনি আরও বলেন, যারাই পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করেন তাদের থেকেই কৌশলে পুলিশের অনেক কর্মকর্তারা টাকা আদায় করে নেয়। এই সময়ে এসেও যদি তারা এভাবে ঘুষ নেয় তাহলে তো আর বলার কিছু থাকলো না।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত এসআই আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলো তিনি ফোন রিসিভ করেননি। 

এ বিষয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান জানান, ভিডিওটি আমাদের নজরে এসেছে। ভিডিওটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সাব-ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে অবশ্যই বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উৎস: চ্যানেল২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়