শিরোনাম
◈ গরুর চামড়া ৮০০, ছাগলের ১০ টাকা ◈ সিলেটে ঈদ আনন্দ ভেসে গেল বন্যার জলে ◈ অর্থনৈতিক সংকটে সিংহভাগ মানুষ কোরবানি দিতে পারেনি: জিএম কাদের ◈ সুপার এইটে স্থান, ক্রিকেট দলকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন ◈ ফিলিস্তিনসহ সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির ◈ শাসকগোষ্ঠী উল্লাসের ঈদ করছে আর বিএনপি নেতাকর্মীদের বাসায় চলছে শোকের মাতম: রিজভী  ◈ কারাগারে গরু ও খাসি কোরবানি, বন্দিদের বিশেষ বিনোদনের ব্যবস্থা ◈ দেশবাসীকে ভয়ভীতি কোরবানি দেওয়ার আহ্বান মির্জা আব্বাসের ◈ এবারের ঈদ দেশের মানুষের কাছে একটা কষ্টের দিন: মির্জা ফখরুল ◈ ঈদুল আজহা উপলক্ষে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত : ২১ জুন, ২০২২, ০৩:৩৬ দুপুর
আপডেট : ২২ জুন, ২০২২, ০২:৩২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন যারা

পদ্মা সেতু

হ্যাপি আক্তার: আগামী ২৫ জুন দক্ষিণ জনপদের সঙ্গে রাজধানীর স্থলপথে সংযোগকারী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন ২৬ জুন সব ধরনের যান চলাচল করবে সেতু দিয়ে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ৩ হাজার সুধীজনকে আমন্ত্রণপত্র দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সর্বশেষ প্রস্তুতি নিচ্ছেন সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা।

সোমবার (২০ জুন) পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে গঠিত ১৮ কমিটির প্রস্তুতির পর্যালোচনা সভা হয়েছে। সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন এতে সভাপতিত্ব করেন।

সেতু বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ২ হাজারের বেশি আমন্ত্রণপত্র বিতরণ করা হয়েছে। মাওয়া প্রান্তে সুধীসমাবেশ এবং ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান এবং বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টসহ অনেককে আমন্ত্রণ জানানো হবে। ৭৫টির মতো আমন্ত্রণ কার্ড দেওয়া হবে বিদেশি অতিথিদের। বিষয়টি দেখভাল করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রাজনৈতিক দলগুলোর আমন্ত্রণপত্র তাদের দলীয় কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

এর মধ্যে, মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনীতিক, বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও বিদেশি কূটনীতিকেরা থাকবেন।

সেতুর অভাবে এত বছর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বড় কোনো শিল্পকারখানা গড়ে ওঠেনি। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে উত্তরের বিভাগ রাজশাহী ও রংপুরের চেয়ে পিছিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমের খুলনা ও বরিশাল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৩ সালের অর্থনৈতিক শুমারি অনুযায়ী, ওই বছর দেশে মোট অর্থনৈতিক স্থাপনা ছিল ৭৮ লাখের কিছু বেশি। এর মধ্যে তখনকার সাতটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে কম স্থাপনা ছিল সিলেট, বরিশাল ও খুলনায়। যেমন রংপুরে অর্থনৈতিক স্থাপনার সংখ্যা ছিল ১০ লাখের বেশি। বরিশালে তা ছিল সাড়ে ৩ লাখের মতো। একসময়ের শিল্পসমৃদ্ধ খুলনাও রংপুরের চেয়ে পিছিয়ে।

যোগাযোগব্যবস্থা ভালো না থাকায় বরিশালে কয়েকটি ওষুধ, সিমেন্ট, টেক্সটাইল কারখানার বাইরে বড় কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান নেই। ১৩৩ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত বরিশাল বিসিক নগরীর বেশির ভাগ প্লট এখনো খালি পড়ে আছে। সূত্র: ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়