সুজন কৈরী: [২] গত ১৩ এপ্রিল থেকে অভিযান শুরু করে ৩৬ ঘণ্টায় ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, কাভার্ডভ্যান, পিকআপ, লেগুনা, সিএনজি, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলসহ ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ।
[৩] অভিযানকালে বিভিন্ন যাত্রীবাহী কোম্পানির বাসের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
[৪] সোমবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের ডিসি মো. ফারুক হোসেন বলেন, যানজট সহনীয় পর্যায়ে রেখে পথচারী, যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা যাতে স্বস্তিতে চলাচল করতে পারে এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করছে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ। এরই প্রেক্ষিতে ত্রুটিপূর্ণ ও ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লরি যাতে মহানগরীতে প্রবেশ করে যানজট সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য চেকপোস্ট বসানো হয়। ক্রমান্বয়ে ফিটনেসবিহীন ও ত্রুটিপূর্ণ যানবাহনমুক্ত করা হবে।
[৫] তিনি বলেন, এ অভিযানের ফলে ফিটনেসবিহীন ও ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন রাস্তায় চলাচল কমবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের ১৭ জেলার যানবাহন ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের মধ্য দিয়ে চলাচল করে। দেশের বৃহৎ একটি অংশের যানবাহন যাতায়াত করে এ এলাকা হয়ে। এদিকে লক্ষ্য রেখেই অভিযান জোরদার করা হয়েছে। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
আপনার মতামত লিখুন :