শিরোনাম
◈ নুরাল পাগলার আস্তানায় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের পেছনে যা ছিল ◈ মতিউরকে কারাগারে নেওয়ার সময় অনৈতিক সুবিধা, ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত ◈ বাংলাদেশের ইলিশ আসবে পূজার আগেই, আশায় বুক বেঁধেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ◈ ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন ◈ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ইনজু‌রি টাই‌মে ই‌য়ে‌মে‌নের কা‌ছে পরা‌জিত বাংলাদেশ ◈ নেপালের বিরু‌দ্ধে জয় পে‌লো না বাংলা‌দেশ, গোলশূন্য ড্র   ◈ প্রধান বিচারপতিও কনটেম্পট অব কোর্টের ঊর্ধ্বে নন: এটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ◈ চাঁদপুরে অ্যাম্বুলেন্সে ভারসাম্যহানী নারী ধর্ষণ, চালক আটক ◈ জিয়াউর রহমানের মাজার সবার জন্য উন্মুক্ত : আতিকুর রহমান রুমন ◈ ওভার-স্টে বিদেশিদের জন্য নতুন জরিমানা নীতি চালু করছে মালয়েশিয়া, অক্টোবর থেকে কার্যকর

প্রকাশিত : ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:৪০ দুপুর
আপডেট : ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারে তাণ্ডব, হামলার নেপথ্য কারন যা জানাগেল

সিগারেট খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার ও মালিকপক্ষের বাড়ি ভাঙচুর করেছে সন্ত্রাসীরা।

বুধবার (৩ সেপ্টেবর) রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এসময় সন্ত্রাসীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সোহাগ পরিবহনের পরিচালকসহ অন্তত ১৫ জন আহত হন।

এ ঘটনার জন্য জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের রমনা থানা ইউনিটের সভাপতি তালুকদার বিল্লালকে দায়ী করেছে সোহাগ পরিবহন কর্তৃপক্ষ।

কর্তৃপক্ষ জানায়, কাউন্টারের সামনে দুই ব্যক্তি সিগারেট খাচ্ছিলো। এসময় কাউন্টারের কর্মচারীরা তাদের কাউন্টারের সামনে সিগারেট না খেতে অনুরোধ জানালে তারা কর্মচারীদের উপর চড়াও হয়।

কিছুক্ষণ পর ৫০/৬০ জনের একটি দল এসে এলোপাতাড়ি কাউন্টার ভাঙচুর ও কয়েকজনকে কুপিয়ে জখম করে। এতে কাউন্টারের ১৪ থেকে ১৫ কর্মচারীসহ সোহাগ পরিবহনের মালিক আলী হাসান তালুকদার পলাশ নিজেও আহত হয়েছেন।

আলী হাসান পলাশ তালুকদারের ভাই মাজেদুল হক নাদিম বলেন, রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বিল্লালের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়েছে।

তিনি বলেন, পলাশ ভাইকে আক্রমণ করে গাড়ি ভাঙচুর করে। বাসার গেটেও হামলা করেছে। তবে ভেতরে ঢুকতে পারেনি। পলাশ ভাইয়ের গাড়ির ড্রাইভারের শরীরেও অসংখ্য কোপ লেগেছে।

তিনি বলেন, হামলার কারণ জানি না, আকস্মিকভাবে সবকিছু ঘটে গেলো।

রমনা মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. নাহিদ জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ৬০ থেকে ৭০ জন লোক কাউন্টারে এসে এলোপাথারি মারপিট করেছে। কাউন্টার ভাঙচুর করে স্টাফদের মেরেছে। সন্ত্রাসীদের ধারালো অস্ত্রের কোপে দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। এছাড়া আরও অনেকে আহত হয়েছেন। কারা হামলা করেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

তিনি বলেন, আহতরা সিরাজুল ইসলাম মেডিকেলসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। হামলার নেপথ্যের কারণ ও ভিডিও ফুটেজ ধরে হামলাকারীদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়