রাশিদুল ইসলাম : [২] শরীয়ার কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। আলেমদের আপত্তির কারণে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। আলেমরা বলছেন এধরনের আইন শরীয়া বিরোধি। আরটি
[৩] পাকিস্তানের পার্লামেন্টে এসংক্রান্ত বিল পাশ করার পর বলা হয় ধর্ষকদের ব্যক্তিগত অঙ্গে রাসায়নিক প্রয়োগ করে তার যৌন ক্ষমতা বিনষ্ট করা হবে। কিন্তু বিলটি পাশ হলেও তা হবে অসাংবিধানিক এমন ব্যাখ্যা দিয়েছেন পার্লামেন্টের আইন ও বিচার বিষয়ক সেক্রেটারি মালিকা বোখারি। তিনি বলেন পাকিস্তানের মূল আইন শরীয়া ও কোরআনের ওপর ভিত্তি করে।
[৪] বোখারি বলেন কাউন্সিল অব ইসলামিক আইডোলজি বা আলেমদের একটি পরিষদ যেটি সরকারকে আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে তা শরীয়া বিরোধি হচ্ছে কি না সে পরামর্শ দিয়ে থাকে। তারাই এ বিল নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।