আয়াছ রনি: [২] শরণার্থী শিবিরের শীর্ষ রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার তদারক কর্মকর্তা কক্সবাজারের ১৪ এপিবিএন অধিনায়ক নাইমুল হক বলেন, হত্যা তদন্তে বেশ অগ্রগতি রয়েছে। কেন, কী কারণে, কারা এই হত্যায় জড়ায়-তার একটি পূর্ণ চিত্র আমরা পেয়েছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেয় আরসা নামধারী রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী।
[৩] পরিকল্পনাকারীরা মুহিবুল্লাহর দেহরক্ষীকে বাগে নিয়েই হত্যার প্লট সাজায়। দেহরক্ষীর একটি বড় ভূমিকার কারণে নির্বিঘ্নে মিশন সফল হয়।
[৪] এখন পর্যন্ত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চারজন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
[৫] নাইমুল হক আরও বলেন, আমরা আরও পাঁচজন আসামি গ্রেপ্তার ও কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করছি। যারা এখনও পলাতক, তারা কেউ দেশের বাইরে পালাতে পারেনি। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :