খালিদ আহমেদ: [২] আদালতে দাখিল করা পিআইবির প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। আগামী ২৪ নভেম্বর ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
[৩] বুধবার (১৭ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সেরেস্তাদার রাশেদ বলেন, গত ১৭ অক্টোবর মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন।
[৪] প্রতিবেদনে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, সাদা পোশাকে অজ্ঞাতনামা ১৬-১৭ জনের বিরুদ্ধে আনা কিশোরকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়নি।
[৫] গত ২০ মার্চ কিশোরের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শরীরে (কান, পা ও শরীরে) আঘাতের চিহ্ন পায়নি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড।
[৬] মেডিকেল বোর্ডের সদস্য হলেন, নাক-কান-গলা (ইএনটি) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. শেখ নুরুল ফাত্তাহ রুমী, অর্থোপেডিক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. ফখরুল আমিন খান এবং মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মো. হাফিজ সর্দার।
[৭] এর আগে ১০ মার্চ ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর নির্যাতনের অভিযোগে অজ্ঞাতানামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কিশোর। আদালত তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিচালককে নির্দেশ দেন। এছাড়াও মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন।
আপনার মতামত লিখুন :