আরিফ জেবতিক: সোনার দাম আবার বেড়েছে। এখন ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরি ৭৪ হাজার ৩০০ টাকা। ব্যক্তি পর্যায়ে এই জিনিসটি আরেকটি অপসংস্কৃতি বলে আমার মনে হয়। একসময় সোনার গহনাকে নারীর আপৎকালীন ভরসা বলে মনে করা হতো। বিপদে আপদে সোনার গহনা বন্ধক রেখে কিংবা বিক্রি করে সেই টাকা কাজে লাগানো হতো। তাই বিয়েশাদীতে সোনার গহনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিলো। এখন সোনার গহনার সেই প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে হয় না। বিয়েতে দেওয়া এসব জড়োয়া গহনা পরবর্তীতে কেউ পরে না, শুধু ব্যাংকের লকারে রেখে ভাড়া গুনে। অথচ এই গহনার জন্য মধ্যবিত্ত পরিবারের বিয়ের খরচ বেড়ে যায়। এর বিকল্প কিছু ভেবে দেখা দরকার।
নির্বাচিত মন্তব্য : শহীদুল রিফাত : ভেবে দেখেন, কুল-কিনারাহীন হয়ে যাবেন। আপনার বা আমাদের সেই বিকল্প ভাবনার সামাজিকীকরণ ১০০ বছরেরও বাস্তবায়ন অসম্ভব, যেখানে যৌতুকের বিরুদ্ধে আইন করেও এই সমাজ থেকে তা এতোগুলো বছরেও দূর করা সম্ভব হয়নি। একটু ভালো লাগবে এখানে অনেকেই সহমত পোষণ করবেন আপনার সঙ্গে। এই যা, আর কোনো লাভ নেই এই লেখার।
ইমরান হোসেন : আরিফ সাহেব আপনি নিজেয় স্বীকার করলেন এটা ব্যবহার এর পর লকারে রেখে দেওয়া হয়। তার মানে এটা সঞ্চিত সম্পদ হিসেবেই থাকে। সোনার বিকল্প না খুঁজে কমিউনিটি সেন্টার, হাজার জনকে খাওয়ানো, হাজার টাকার ফুটানি এগুলোর বিকল্প কিছু খুঁজুন।