শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০২১, ০১:৫০ রাত
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০২১, ০১:৫০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিদ্দিক মাহমুদ: হুমায়ূন আহমেদই প্রথম কলকাতাভিত্তিক ‘বাংলা সাহিত্য’কে ‘বাংলাদেশের সাহিত্য’ বানিয়ে দিতে পেরেছিলেন

সিদ্দিক মাহমুদ: হুমায়ূন আহমেদই প্রথম কলকাতাভিত্তিক ‘বাংলা সাহিত্য’কে ‘বাংলাদেশের সাহিত্য’ বানিয়ে দিতে পেরেছিলেন। এমন একসময় এসেছিলো, যে সারা একুশে বইমেলায় একটাও কলকাতাভিত্তিক বই বিক্রি হতো না। টিএসসির সামনে, চারুকলার সামনে রিকশা ভ্যানে করে কলকাতাভিত্তিক বই বিক্রি করা হতো। এতে কলকাতাপ্রেমীরা প্রবল ক্রোধান্বিত হয়েছিলেন। তারা নানাভাবে হুমায়ূন আহমেদকে অপমান/অপদস্ত করে থাকেন। হুমায়ূন আহমেদ যেকোনো সাহিত্যিকেই না সেটা প্রমাণ করতে সর্ব মেধা, সর্ব শক্তি ব্যয় করেন। এমনকি শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান মনেপ্রাণে, স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষ হুমায়ূন আহমেদকে ‘রাজাকার মানসিকতাসম্পন্ন’, ইসলামবিরোধী বলে চালাতেও সচেষ্ট হন।

এতে তাদের লাভ? লাভ হলো হুমায়ূন আহমেদের পাঠক কমে গেলে কলকাতাভিত্তিক ‘বাংলা সাহিত্যের পাঠক বাড়বে’। হুমায়ূন আহমেদ মরে গেলেও সেই ধারা আজও বিদ্যমান। এ দেশের পাঠক কলকাতাভিত্তিক ‘বাংলা সাহিত্য পড়া কমিয়ে দিয়েছে, এ দেশের পাঠক আজকাল বাংলাদেশি লেখকের বই পড়ছে। আগ্রহভরেই পড়ছে।’ কলকাতাপ্রেমীদের চরম গাত্রদাহ তো হবেই। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়