শাহীন খন্দকার: [২] জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি আরো বলেছেন,দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে একজন প্রতিমন্ত্রী কেন রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম মানি না বলে আরও উত্তেজনা সৃষ্টি করে ধর্মপ্রাণ মানুষের অন্তরে আঘাত করেছে তাও খতিয়ে দেখতে হবে।
[৩] জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে শক্রবার সম্প্রীতি সমাবেশে সভাপতির বক্তৃতায় তিনি আরো বলেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টানদের জন্য পৃথক কল্যাণ ট্রাষ্ট গঠন করেছিলেন। শুভ জন্মাষ্টমিতে সরকারী ছুটি ঘোষণা করেছিলেন। মসজিদ, মন্দির সহ সকল উপসনালয়ের পানি ও বিদ্যুৎ বিল মওকুপ করেছিলেন। তিনি সকল ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন।
[৪] সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা আরও বলেন, যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে তারা কখনো সফল হবেনা। জাতীয় পার্টির প্রতিটি নেতাকর্মী সম্প্রীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকবে। আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাজী মো. সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন,আলমগীর সিকদার লোটন,উপদেষ্টা জরিুল আলম রুবেল, ভাইস চেয়ারম্যান সালমা হোসেন। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায়,সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নির্মল চন্দ্র দাস, এমএ রাজ্জাক খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইসহাক ভূঁইয়া প্রমূখ।
আপনার মতামত লিখুন :