নেয়ামূল হক: [২] মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় নিষেধাজ্ঞার ১৬তম দিনে মেঘনা নদীর সীমান্তবর্তী ইসমানির চর, বলাকী চর, ষোলআনী ও চর ঝাপটার বিভিন্ন এলাকায় প্রশাসনের চোখ ফাকি দিয়ে নদীতে মাছ শিকারের সময় গজারিয়া উপজেলা প্রশাসন, নৌ-পুলিশ ও উপজেলা মৎস কর্মকর্তার বিশেষ অভিযানে ৫ লাখ মিটার কারেন্ট জাল ১১ জন জেলে ও একটি মাছ ধরার ব্যবহৃত ট্রলার আটক করেছে গজারিয়ায় নৌপুলিশ।
[৩] গজারিয়া নির্বাহী মাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানা বলেন আমরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকাল থেকে উপজেলার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে ৩ জন জেলে ও গজারিয়া নৌ-পুলিশের অভিযানে ৮ জন মোট ১১ জেলেকে আটক করা হয়।
[৪] গজারিয়া নৌ-পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুস সালামের নেতৃত্বে, গজারিয়ার সীমানা দিন মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করতে সক্ষম হয়েছি।
[৫] আটককৃত ১১জন জেলের মধ্যে ৮ জন জেলেকে সাত দিন করে জেল ও বাকি তিনজন কে বয়স কম হওয়ার কারনে তাদের পরিবারের লোকজনের উপস্থিতিতে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
[৬] উদ্ধাকৃত ৫ লাখ মিটার কারেন্ট জাল গজারিয়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানা এবং উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার বোরহান উদ্দিন এর উপস্থিতিতে গজারিয়া নৌ-পুলিশের ইনচার্জ মো. আব্দুস সালামের নেতৃত্বে আগুন দিয়ে ধ্বংস করা হয়। আটককৃত মাছ ধরার ব্যবহৃত ১টি ট্রলার গজারিয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির হেফাজতে রয়েছে।