সালেহ্ বিপ্লব: [২] প্রাণির দেহ থেকে নাকি ল্যাব থেকে লিকেজ হয়ে করোনা ভাইরাস এসেছে, এই প্রশ্নের জবাব চায় সারাবিশ্ব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা এরই মধ্যে দুবার গিয়েছেন উহানে, কোনো আলামত পাননি চীনকে দোষী করার। বিবিসি
[২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থািএবার ২৬ জনের টাস্কে ফোর্স গঠন করেছে। মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গাব্রিয়েসুস বলেন, সারা বিশ্ব থেকে প্রায় ৭০০ আবেদন বাছাই করে এই বিশেষজ্ঞদের নেয়া হয়েছে। তাদের মাধ্যমেই সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের উৎপত্তি সম্পর্কে জানতে চেষ্টা চালাবে হু। রয়টার্স
[৩] সম্পূর্ন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে চীনের সাহায্য চেয়ে তিনি আরো বলেন, এর আগে প্রাথমিক তথ্যের অভাবে গবেষণা কাজ মারাত্মকভাবে ব্যহত হয়েছিলো। তাই এবার গবেষণার স্বার্থে প্রাথমিকভাবে উহানে করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের তথ্য এবং ল্যাব অডিটের সুযোগ দেওয়া্র জন্য চীনকে আহ্বান জানাচ্ছি। টিআরওয়ার্ল্ডকম
[৪] তবে জেনেভায় কর্মরত জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত চেন জু সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এর আগে দুই বার উহানে গিয়েছে গবেষকদল, যৌথ সেসব গবেষণার তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে প্রাপ্ত ফলাফল খুবই স্পষ্ট। তাই আবারো চীনে গিয়ে এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক না। বিশেষজ্ঞ দলকে অন্য জায়গায় পাঠানোর পরামর্শও দিয়েছেন এই কূটনীতিক। ইয়াহুডটকম
[৫] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তদন্তকারী দল গত জানুয়ারিতে উহানে চার সপ্তাহ অবস্থান করেন। এরপর মার্চে প্রকাশিত তাঁদের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভাইরাসটি সম্ভবত বাদুড় থেকে অন্য পশুপাখির মাধ্যমে মানুষের শরীরে এসেছে। উহানের ল্যাবরেটরি থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর যে সন্দেহ করা হয়, তাকে প্রায় ‘অসম্ভব’ বলেছিলেন তাঁরা। তাঁদের ওই মন্তব্য মানতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকেরা।
আপনার মতামত লিখুন :