রাশিদ রিয়াজ: [২] জাতিসংঘে এই প্রথম কোনো দেশের ড্রোন তৈরি নিয়ে আপত্তি জানালো অন্য কোনো দেশ। ইসরায়েল ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইরানের ড্রোন নিয়ে আপত্তি তুলেছে। ইরানের এই ড্রোন পশ্চিমা দেশগুলোর অর্থবাজরকে ধসিয়ে দিয়েছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দগিরিতে ব্যবহৃত ড্রোন ভূপাতিত করে ইরান প্রযুক্তি উদ্ধার করে অত্যাধুনিক ড্রোন তৈরি করেছে। ইসরায়েলের যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ স্বীকার করেছেন যে, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের হাতে অত্যন্ত শক্তিশালী ড্রোন রয়েছে এবং এগুলো খুবই নিখুঁত ও ধ্বংসাত্মক। তিনি আরো বলেছেন, ইরানের এসব ড্রোন হাজার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সক্ষম।বেনি গান্তজ বলেন, ইরান তার সমর শক্তিতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র যোগ করতে সক্ষম হয়েছে এবং সেটি হচ্ছে ড্রোন। তিনি দাবি করেন, ইরানের মধ্যাঞ্চলীয় একটি প্রদেশের বিমানঘাঁটিকে ড্রোন পরিচালনা প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। ইয়েমেন, ইরাক, সিরিয়া এবং লেবাননের লোকজন সেখানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে।
[৩] ইসরাইলি যুদ্ধমন্ত্রী আরও বলেন, ইরানের এসমস্ত নিখুঁত ও ধ্বংসাত্মক ড্রোন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র অথবা জঙ্গিবিমানের মতো কাজ করতে পারে। এসমস্ত ড্রোন তৈরি করার পর ইরান তার ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস এবং কুদস ফোর্সের কাছে দিয়েছে।ইসরায়েলের রিখম্যান ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত এক সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন বেনি গান্তজ। তিনি অভিযোগ করেন, ইরান এসমস্ত প্রযুক্তি ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোকে দেয়ার চেষ্টা করছে।
বাকি তথ্য জেনে নিন ভিডিওটিতে....
আপনার মতামত লিখুন :