মাসুদ আলম: [২] বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাহবাগ মোড় এলাকা থেকে মোহাম্মদ তাহেরকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের পল্লবী জোনাল টিম। আজ তাহেরকে আদালতে পাঠানো হয়।
[৩] গোয়েন্দা মিরপুর জোনাল টিমের এডিসি সাইফুল ইসলাম জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযুক্তের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। সাহিনুদ্দিন হত্যা মামলার এজাহার নামীয় অভিযুক্ত ছিলেন তিনি।
[৪] সাবেক এমপি আওয়ালের আলীনগর প্রজেক্টের কার্যক্রম (বাউন্ডারি গেইট ও পিলার) পরিচালনার সময় ভিকটিম সাহিনুদ্দিনের সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সাহিনুদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুমনকে নির্দেশ প্রদান করে আওয়াল। আওয়ালের নির্দেশনা মোতাবেক সুমনের নেতৃত্বে পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ সম্পাদনের জন্যে ২০ হাজার টাকা দেয়া হয়।
[৫] গত ১৬ মে বিকালে সন্ত্রাসীরা জায়গা-জমির বিরোধের বিষয়ে মীমাংসার কথা বলে ভিকটিম সাহিনুদ্দিনকে পল্লবী থানার ডি বøকের একটি গ্যারেজের ভিতর নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে।
[৬] উল্লেখ্য, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগ। এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-এম এ আওয়াল, সুমন ব্যপারী, মোঃ টিটু, মোঃ দিপু, বাবু ওরফে বাইট্টে বাবু, মো: মুরাদ, কালু, কিবরিয়া ও মোহাম্মদ তাহের। তদন্তে প্রাপ্ত গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-রকি তালুকদার, নুর মোহাম্মদ হাসান, ইকবাল, শরীফ ও মঞ্জুরুল হাসান বাবু।