শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০১:৫৪ রাত
আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০১:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মঙ্গল গ্রহে ভূমিকম্প, কাঁপলো দেড় ঘণ্টা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর। অতীতের মতো মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র ইনসাইট ল্যান্ডার রোবট লাল গ্রহের খালি ধূলো সমভূমিতে নীরবে বসেছিল। কিন্তু এক সময় তা কাঁপতে শুরু করে। এই কম্পন স্থায়ী হয় প্রায় দেড় ঘণ্টা। সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার

রোবটটি নিজেরে সিসমোটিারের সাহায্যে এই কম্পনের তথ্য পাঠায় পৃথিবীতে। আর নাসার বিজ্ঞানীরা বুজতে পারেন এতদিন তারা যে ঘটনার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তা ঘটে গেছে: একটি বড় ভূমিকম্প।

রোবটের পাঠানো তথ্য অনুসারে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২। ২০১৮ সালের নভেম্বরে মঙ্গল গ্রহে ইনসাইট ল্যান্ডারকে পাঠানোর পর থেকেই এমন একটি ভূমিকম্প পর্যালোচনার অপেক্ষায় ছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা।

সম্প্রতি আরও দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছে। ২৫ আগস্ট রোবটি দুটি ভূমিকম্পের সংকেত পাঠায়। একটি ছিল ৪ দশমিক ২ মাত্রার এবং অপরটি ৪ দশমিক ১ মাত্রার

এর আগে রোবটের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পের খবর পাঠানো ছিল ২০১৯ সালে। সেটি ছিল ৩ দশমিক ৭ মাত্রার।

ইনসাইট ল্যান্ডারের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ব্রুস ব্যানার্ড এপ্রিলে বলেছিলেন, মনে হচ্ছে আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে মঙ্গল গ্রহে ছোট ভূমিকম্পের তুলনায় বড় ভূমিকম্পের সংখ্যা কম।এটি কিছু মাত্রায় রহস্যময়।

কিন্তু শনিবারের ভূমিকম্পটি ছিল ৩.৭ মাত্রার চেয়ে পাঁচগুণ বেশি শক্তিশালী।

ইনসাইট ল্যান্ডার এখন পর্যন্ত মঙ্গল গ্রহে সাত শতাধিক ভূমিকম্প শনাক্ত করেছে। এতে করে করে গ্রহটির অভ্যন্তরীণ কাঠামো সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, যতটা ভাবা হয়েছিল তার চেয়ে মঙ্গল পৃষ্ঠের পুরুত্ব অনেক কম। পৃথিবীর চেয়ে ভিন্ন কিন্তু চাঁদের পৃষ্ঠের অনেক কাছাকাছি। এছাড়া অনেক জায়গায় ভাঙাচোড়া আছে। ফলে পৃথিবীর ভূমিকম্পের চেয়ে সেখানে স্থায়িত্ব বেশি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়