শিরোনাম
◈ আনিস আলমগীর ও শাওনসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে থানায় অভিযোগ ◈ পাখির চোখ ভোট, ধর্মনিরপেক্ষ বহুত্বে জোর বিএনপি'র ◈ জলবায়ু সংকটে অস্তিত্বের সীমানায় দক্ষিণ এশিয়া—অসহযোগ নয়, বাঁচাতে হলে এখনই আঞ্চলিক ঐক্য ও যৌথ অভিযোজন জরুরি ◈ বিদেশি মিডিয়া যা বলছে ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করা নিয়ে ◈ ১৪ মাসে গ্রেপ্তার ফ্যাসিস্টের ৫৬,১৮৭ দোসর, ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত! ◈ অ‌নেক ক‌ষ্টে পরাজয় এড়ালো বায়ার্ন মিউ‌নিখ ◈ ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টা: ফয়সাল ও আলমগীর গুয়াহাটিতে, ভারতীয় সিম ব্যবহারের নতুন তথ্য প্রকাশ করলেন সাংবাদিক সায়ের ◈ দে‌শের ঐতিহাসিক রেওয়াজ বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ পরপর দুই বছর কেনো বন্ধ করলো অন্তর্বর্তী সরকার? ◈ তানজিম সাকিব আইপিএলে দল পেলেন ৭৫ লাখ রুপিতে! ◈ ওসমান হাদিকে গু‌লি ক‌রে হত‌্যা চেষ্টায় পল্টন থানায় মামলা

প্রকাশিত : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:৩৬ রাত
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:৩৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিলেটে চালু হচ্ছে ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্ক’

নিউজ ডেস্ক : বিষয়টি মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে জানিয়েছে সিসিক কর্তৃপক্ষ। এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর সিসিকের ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণাকালে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী জানান, সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমার আলমপুরস্থ জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্কে অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প খাতে সর্বশেষ ২ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে সিলেট সিটি করপোরেশন। পার্কটির উন্নয়ন কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। অল্প কিছু কাজ বাকি রয়েছে, শেষ করে অচিরেই পার্কটি উদ্বোধন করা হবে।

সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) উদ্যোগে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা এলাকার আলমপুরে পার্ক নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। মাটি ভরাট, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, বৈদ্যুতিক সাব-স্টেশন স্থাপন, দৃষ্টিনন্দন তোরণ নির্মাণসহ পার্কের যাবতীয় কাজ ২০০৯ সালে শেষ হয়।

২০১৭ সালের ৭ নভেম্বর থেকে পার্কে রাইড বসানোর কাজ শুরু হয়। তখন ছয় মাসের ভেতর পার্কটি চালু হবে বলে আশ্বাস দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রাইড বসানোর পর দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর পেরিয়ে গেলেও চালু করা যায়নি পার্কটি।

২০০৬ সালে তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের প্রচেষ্টায় পার্কটির জন্য বরাদ্দ আসে। তাই প্রথমে ‘সাইফুর রহমান পার্ক’ নামে কাজ শুরু হয়। কিন্তু সরকার পরিবর্তন হলে নাম নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়। এ কারণে ৮ বছর পরিত্যক্ত থাকে পার্কটি।
পরে ‘সিলেট ন্যাচারাল পার্ক’ নামে পার্কটি চালু করার সিদ্ধান্ত নেয় সিসিক। তারপরও থেকে যায় জটিলতা। পরে পার্কটির নাম রাখা হয় জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্ক। বর্তমানে পার্কের বরাদ্দ আসে ওই নামেই।

সিসিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২৫ কোটি টাকা খরচ হয়েছে পার্ক তৈরি করতে। সম্প্রতি ২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। পার্কটিতে ইতোমধ্যে ২০টির মতো রাইড বসানো হয়েছে। এর মধ্যে ম্যাজিক প্যারাসুট, মনোরেল, ভিজিটিং ট্রেন, রেলগাড়ি, পাইবেটশিপ, স্লিপার, সিসরাইড, বোট, টুইস্টার, বাম্পার কার, ফ্রুট ফ্লাইং চেয়ার, নাগরদোলা, ফ্যারসেল ও জাম্পিং ফ্রগসহ বেশ কয়েকটি রাইড উল্লেখযোগ্য।

সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী জানান, পরীক্ষামূলকভাবে ২৫ সেপ্টেম্বর পার্কটি চালু করা হবে। সব ঠিকঠাক থাকলে পরীক্ষামূলক চালুর অল্প দিনের ভেতরেই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে পুরোদমে চালু করা হবে ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্ক’।

পার্কটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সাংসদ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেনের উদ্বোধনের কথা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়