ফাহমিদুল কবীর: [২] পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে ভবানীপুর আসনের পরিবর্তে নন্দীগ্রাম আসনে লড়ে পরাজয় মেনে নিতে হয় মমতাকে। এই আসনে পরাজিত হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী পদে তিনি বসতে চাননি। মমতা জানিয়েছেন নন্দীগ্রামে তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন। তিনি তার দলের নেতাদের বলেছিলেন, আমি মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাচ্ছি। এএফপি
[৩] ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী মুখ্যমন্ত্রী পদে বহাল থাকার জন্য ছয় মাসের মধ্যেই রাজ্যের কোন একটি বিধানসভা আসন থেকে নির্বাচিত হতে হবে।
[৪] ভবানীপুরের আসন ছেড়ে দেয়া হয়েছে মমতাকে। বুধবার ভবানীপুরে তৃণমূলের কর্মীসভায় যোগ দেন তিনি।
[৫] কর্মীসভায় মমতা বলেন, এবার অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হোক, আমি তো অনেক দিন এ পদে থেকে কাজ করেছি। কিন্তু মমতার এ দাবি মেনে নেননি তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ।
[৬] ভবানীপুরে মমতার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ওই আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
[৭] ভবানীপুরের এ আসনে তৃণমূলের প্রবীণ নেতা শোভন দেব জয়ী হন। কিন্তু পরে তাকে এই আসন ছেড়ে দিতে হয়। শূন্য আসনে মনোনয়ন দিয়ে তাকে জিতিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন মমতা। ইতোমধ্যেই রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে শোভন দেবের উপর। সম্পাদনা: সাকিবুল আলম, ভিকটর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :