মিনহাজুল আবেদীন: [২] দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সমকাল
[৩] লিবিয়ার বিচার মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, লিবিয়ার কারাগার থেকে সাদি গাদ্দাফি মুক্তি পেয়েছেন। তবে মুক্তি পাওয়ার পর সাদি গাদ্দাফি লিবিয়াতেই আছেন, নাকি অন্য কোনো দেশে চলে গেছেন সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
[৪] এদিকে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, ৪৭ বছর বয়সী সাদি গাদ্দাফি এরই মধ্যে তুরস্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন। যায়যায় দিন
[৫] লিবিয়ার প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, মুক্তি পাওয়ার পর সাদি গাদ্দাফি চাইলে দেশে থাকতে পারবেন বা অন্য কোনো দেশেও যেতে পারবেন।
[৬] উল্লেখ্য, বাবা মুয়ামার গাদ্দাফির শাসনামলে সাদি গাদ্দাফি তার 'প্লেবয় লাইফ স্টাইলের' জন্যে বিখ্যাত ছিলেন। বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধ এবং ২০০৫ সালে লিবিয়ার ফুটবল কোচ বশির আল-রায়ানি হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে সাদি গাদ্দাফির বিরুদ্ধে। আদালতের আদেশে এতোদিন তিনি ত্রিপোলির কারাগারে বন্দি ছিলেন। প্রথম আলো
[৭] মুয়ামার গাদ্দাফি ২০১১ সালে জনবিক্ষোভের মুখে ক্ষমতা হারান এবং পরে তাকে হত্যা করা হয়। সে সময় নাইজারে পালিয়ে গিয়েছিলেন এক সময়ের পেশাদার ফুটবলার সাদি গাদ্দাফি। পরে নাইজার থেকে তাকে লিবিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়। পার্সটুডে