খালিদ আহমেদ: [২] আলোচনার দরজা খুললেও তালিবানের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ‘ধীরে চলো’ নীতি নেবে নয়াদিল্লি। শনিবার (০৪ সেপ্টেম্বর) এই ইঙ্গিত দিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। আনন্দবাজার
[৩] তিনি বলেন, কাতারের রাজধানী দোহায় তালিবানের সঙ্গে ভারতের কোনো সুদৃঢ় আলোচনা হয়নি।
[৪] শুক্রবার তালিবান মুখপাত্র সুহেল শাহিন বলেন, মুসলিম হিসেবে আমাদের কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে আওয়াজ তোলার অধিকার রয়েছে। পাশাপাশি চীনকে পাকিস্তানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী বলেও বর্ণনা করেন তিনি। এরপরই এমন মন্তব্য করেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা।
[৫] এর আগে গত মঙ্গলবার কাতারের রাজধানী দোহায় ভারতীয় দূতাবাসে তালিবান নেতা শের মোহাম্মদ আব্বাস স্টানিকজাই এর সঙ্গে বৈঠক করেন কাতারে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত দীপক মিত্তল।
[৬] ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে আফগানিস্তানে আটকে থাকা ভারতীয়দের পাশাপাশি ভারতে আসতে ইচ্ছুক সে দেশের নাগরিক, বিশেষত সংখ্যালঘুদের নয়া দিল্লিতে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের আবেদন বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছে তালিবান।