আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]দিতে হবে নিরাপদে লোক সরানোর গ্যারান্টি। [৩] বৈঠকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, আজ আমরা জি-৭ নেতারা আফগানিস্তান থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে এক যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপারেই শুধু একমত হইনি; বরং তালেবানের সঙ্গে কীভাবে আমাদের আলাপ-আলোচনা চলবে, সেই রূপরেখার বিষয়েও মতৈক্যে পৌঁছেছি। আল-জাজিরা
[৪] বরিস বলেন, তালেবানের সঙ্গে এই আলাপ-আলোচনা শুরুর প্রথম শর্ত হলো, আফগানিস্তান ছাড়তে আগ্রহী ব্যক্তিদের ১ আগস্টের পরও নিরাপদে দেশত্যাগের সুযোগ দিতে হবে সংগঠনটির নেতাদের। তাদের কেউ কেউ এটি নাও মানতে পারেন। আমি আশা করি, অন্য নেতারা তা বিবেচনা করবেন। দ্য গার্ডিয়ান
[৫] যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যেভাবে আফগানিস্তান সংকট মোকাবিলা করছেন এবং দেশটিতে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতির মেয়াদ বাড়াতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন, তাতে জি-৭ নেতারা হতাশ কি না এমন একটি প্রশ্ন এড়িয়ে যান বরিস। তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে আরও হাজারো মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। কিন্তু বিমানবন্দরের পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। দেশ ছাড়তে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য তা আতঙ্কজনক দৃশ্য হয়ে উঠেছে।’
[৬] বৈঠকের পর জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল সাংবাদিকদের বলেন, সেনা প্রত্যাহারের সময়সীমা পার হলে কাবুল বিমানবন্দর বেসামরিক কর্তৃপক্ষের অধীন পরিচালনা করা যায় কি না, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ডয়েচে ভেলে
[৭] ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলেছেন, আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশটির জনগণকে সহায়তা করা নিজেদের সম্মিলিত নৈতিক দায়িত্ব বলে একমত পোষণ করেছেন জি-৭ নেতারা। সিনহুয়া
আপনার মতামত লিখুন :