শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:১৩ দুপুর
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:১৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] জাজিরা নিখোঁজের ৪ দিন পর হাসপাতালের ডোবায় মিলল করোনা রোগীর লাশ!

আলামিন শাওন: শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিখোঁজের চার দিন পর সোনা মিয়া ফকির (৭০) নামে এক করোনা রোগীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

[৩] শনিবার (২১ আগস্ট) সকাল সোয়া ১০টার দিকে তার মরদেহ হাসপাতালের ডোবায় ভেসে ওঠে।

[৪] জানা গেছে, উপজেলার পূর্ব আড়াচন্ডি গ্রামের বাসিন্দা সোনা মিয়া ফকির করোনায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্বজনেরা ১২ আগস্ট তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ১৭ আগস্ট তিনি করোনা ওয়ার্ড থেকে নিখোঁজ হন। ওই দিনই তার ছেলে রহমান ফকির থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এবং বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করেন। শনিবার সকালে মরদেহটি হাসপাতালের পেছনের ডোবায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে তারা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে খবর দেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে শরীয়তপুরে সদর হাসপাতেলের মর্গে পাঠায়।

[৫] সোনা মিয়ার ছেলে আব্দুর রহমান ফকির বলেন, গত ১৭ তারিখে আমরা হাসপাতালে এসেছিলাম বাবার খবর নেওয়ার জন্য। কিন্তু তাকে সেখানে পাইনি। তাই থানায় একটি জিডি করি। হাসপাতাল থেকে আমার বাবা উধাও হয়ে গেছে। এই মৃত্যুর দায় কে নেবে? আমরা আমাদের বাবাকে হারালাম। এর বিচার চাই সরকারের কাছে।

[৬] জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ট্রমা সেন্টারের কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, সোনা মিয়া ফকির করোনা ইউনিটে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। গত ১৭ আগস্ট তার পরিবারের লোকজন আসে খোঁজ নেওয়ার জন্য কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। আজ সকালে স্থানীয়রা তার মরদেহ ডোবায় পড়ে আছে দেখে আমাদের জানালে আমরা পুলিশকে খবর দেই।

[৭] জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, গত ১৭ আগস্ট সোনা মিয়ার ছেলে আব্দুর রহিম একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আমরা খোঁজ নিচ্ছিলাম। হাসপাতালের ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট আসলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্পাদনা: হ্যাপি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়