সুমাইয়া ঐশী ও মিনহাজুল আবেদীন: [২] সোমবার (১৬ আগস্ট) শোক দিবসের আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। ডিবিসি টিভি
[৩] তিনি বলেন, ১৯৯২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে এলেন। ওই বছর থেকেই ষড়যন্ত্র শুরু। মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভক্তি হলো। জাসদ সৃষ্টি হলো। তবে একটা চেষ্টা ছিলো বঙ্গবন্ধুকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরানোর। সেই চেষ্টা করে যখন সফল হয়নি, তখন তারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটালো। যমুনা টিভি
[৪] প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষকে উন্নত জীবন দিতে পারলেই বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিশোধ নেওয়া যাবে। ওই সময়ের পত্র-পত্রিকা পড়লেই কারা এর পেছনে ছিলো তা স্পষ্ট হওয়া যাবে। তিনি বলেন, পাকিস্তানের শোষণের পর সদস্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশে দারিদ্র, বেকারত্বসহ কতো সমস্যা ছিলো। বঙ্গবন্ধু সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করছিলেন। ওই সময় কারা এ নিয়ে এতো সমালোচনা এবং নেতিবাচক বক্তব্যের মাধ্যমে গ্রাউন্ড তৈরির চেষ্টা করছিলো তাদেরও সামনে আনা হবে। বিটিভি
[৫] তিনি আরও বলেন, আজকে খুনিদের বিচার হয়েছে। যারা পাশে ছিলো এবং যারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিলো তারাও সমানভাবে অপরাধী। আমি সবই জানি, বিচারটা জরুরি ছিলো। এখন ধীরে ধীরে সবই বের হবে। ঢাকা পোস্ট
[৬] বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ প্রান্তে আলোচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মো. আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ প্রমুখ।