শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২১, ০৮:২০ রাত
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০২১, ১২:৪৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] দুর্নীতির দায়ে একাধিক মন্ত্রীসহ সৌদি আরবে ২০০ সরকারি কর্মী গ্রেপ্তার

সুমাইয়া ঐশী: [২] সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান দেশজুড়ে দুর্নীতি দমন অভিযান মুরু করেছেন। ২০১৭ সাল থেকে এ লক্ষ্যে কাজ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন ‘নাজাহা’। সম্প্রতি এই কমিশন একাধিক মন্ত্রীসহ মোট ২০৭ জন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে। তবে তাদের ঠিক কবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা জানানো হয়নি, প্রকাশ করা হয়নি পরিচয়ও। পাকিস্তান টুডে

[৩] নাজাহা বলছে, মোট ৪৬০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত করার পর গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২০০ জনকে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে জাতীয় নিরাপত্তা, মন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য এবং বিচার বিভাগের কর্মকর্তারাও আছেন। গত এপ্রিলেও ১৭৬ জন সরকারি কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানানো হয়। এছাড়া, গত বছর একই অভিযোগে সৌদি আরবের উচ্চপদস্থ কয়েকজন কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন প্রিন্সকেও তাদের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়, আনা হয় আইনের আওতায়।

[৪] এর আহেগ, সৌদি আরবে সরকারি বিভিন্ন খাতে এবং তহবিলে ক্ষমতাবানদের বেআইনি হস্তক্ষেপের অভিযোগ আসতে থাকে। এনিয়ে সোচ্চার হয় সৌদির জনগণও। এরপরই সৌদি ক্রাউন প্রিন্স ২০১৭ সালে দুর্নীতি দমনের এ অভিযান শুরু করেন। বলা হয়, ক্ষমতায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে এই অভিযান অনেক বেশি কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে প্রিন্স সালমানের জন্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়