শাহীন খন্দকার: [২] হাসপাতালগুলোতে অধিকাংশ মানুষ সুষ্ঠুভাবে টিকা নিতে পারলেও কিছু মানুষ পড়েছেন নানা জটিলতায়। বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সার্ভার জটিলতার কারণে টিকা গ্রহীতারা পড়েন ভোগান্তিতে। এছাড়া রাজধানীর শেরে-ই বাংলা নগর মানসিক, শ্যামলী টিবি, চক্ষু ইনিস্টিটিউটসহ পঙ্গু হাসপাতালে টিকা দিতে আসা মানুষেরা ফিরে যাচ্ছে এসএমএস না থাকায়।
[৩] এদিকে মিরপুর থেকে বৃদ্ধা মাকে করোনার টিকা দিতে এসেছেন আবদুল খালেক। নিজেও নিয়েছেন টিকা কিন্ত মাকে দিতে পারেন নাই। আবদুল খালেকের মতো অনেকেই পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তিদের নিয়ে এসছেন করোনার টিকা দিতে। ১৮ বছর বয়স থেকে শুরু করে সব বয়সীদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর)। প্রবাসীরাও নিচ্ছেন নির্ধারণ করে দেয়া জায়গা থেকে টিকা।
[৪] ঢাকার বাইরে যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন-লকডাউনের কারণে যেতে পারছেন না তাঁরা পড়েছেন ভোগান্তিতে। অধিকাংশ হাসপাতালে সুষ্ঠুভাবে টিকাদান কর্মসূচি চললেও জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সার্ভার জটিলতার কারণে টিকা গ্রহীতারা পড়েন বিড়ম্বনায়। দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় তাদের।
[৫] এছাড়াও যারা আগে টিকা নিয়েছেন তাদের ফোনে দ্বিতীয় ম্যাসেজ না যাওয়ায় তারা দিতে পারছেন না দ্বিতীয় ডোজ। সব হাসপাতালে শৃঙ্খলা মেনে টিকাদান কর্মসূচির ব্যবস্থা করলে সংক্রমনের ঝুকিঁ থাকবে না বলেও জানান টিকা গ্রহীতারা।