সুমাইয়া ঐশী: [২] গত বছরের জুন থেকেই দুই দেশের মধ্যকার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তবে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা থেকে আবারো চালু হয় হটলাইন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্সিয়াল কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, গত এপ্রিল থেকেই দুই দেশের নেতাদের মধ্যে চিঠি আদান-প্রদান হতে থাকে। এরই একপর্যায়ে দুই দেশের মধ্যে বিশ্বাস ও সমন্বয় পুনঃপ্রতিষ্ঠায় একমত হয়েছেন তারা। আল জাজিরা
[৩] মূলত পিয়ংয়াং সীমান্তে অবস্থিত আন্তঃকোরীয় কার্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয় জুনে। এই কার্যালয়ের কাজ হলো, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা এবং আবারো দুই কোরিয়াকে এক করার ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করা। তবে ২০২০ সালের জুনে একটি ব্যর্থ অধিবেশনের পর এই কার্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিবিসি
[৪] দুই কোরিয়াকে একীভূত করা সংক্রান্ত দক্ষিণ কোরিয়ার মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, হটলাইন চালুর বিষয়ে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিদের মধ্যে এখন পর্যন্ত তিনবার ফোনালাপ হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে আরো একদফা ফোনালাপ পরিচালিত হবে এবং এরপর থেকে প্রতিদিনই এ ধরনের যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। দ্য গার্ডিয়ান
[৫] দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রায় একবছর পর আবারো কথা বলতে পেরে আমরা আনন্দিত। আশা করি, এটি সমগ্র কোরিয়াবাসীর জন্য একটি সুসংবাদ বয়ে আনবে।