শিরোনাম
◈ নির্বাসন শেষে প্রত্যাবর্তন: তারেক রহমানের ফেরা কি রাজনৈতিক মোড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত? ◈ রিটার্ন দাখিলের সময় আরও একমাস বেড়েছে ◈ লটারিতে সাজা‌নো মাঠ প্রশাসন দি‌য়ে সুষ্ঠু নির্বাচন কি সম্ভব?  ◈ ২০২৬ সালে চাঁদে পা রাখবে পাকিস্তান ◈ দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজের বিকল্প কে এই কলিম সানা? ◈ সংস্কার প্রশ্নে জামায়াত-এনসিপি একমত, নির্বাচনী সমঝোতার ব্যাখ্যা দিলেন আখতার হোসেন ◈ জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা করলে এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে: সামান্তা শারমিন ◈ আজ শপথ নেবেন দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ◈ আরপিও সংশোধনের ধাক্কা: বিএনপিতে যোগ দিতে বিলুপ্ত হচ্ছে ছোট দল? ◈ দেশজুড়ে শীতের দাপট বাড়বে, আসছে শৈত্যপ্রবাহ ‘কনকন’

প্রকাশিত : ২৩ জুলাই, ২০২১, ০২:২৯ দুপুর
আপডেট : ২৩ জুলাই, ২০২১, ০২:২৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পিরিয়ডে যেসব খাবার ভুলেও খাবেন না

লাইফস্টাইল ডেস্ক: পিরিয়ডের সময় সব ধরনের খাবার খাওয়া যাবে না। আর পিরিয়ডের সময় শারীরিক কষ্ট কমাতে ডায়েটের দিকেও নজর রাখা প্রয়োজন। এই সময় কী ধরনের খাবার খাওয়া হচ্ছে, তার উপর শরীরের ভালো-মন্দ অনেকাংশেই নির্ভর করে।

পিরিয়ডের সময় সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে প্রতি ৩-৪ ঘণ্টা অন্তর অন্তর প্যাডটা বদলে ফেলতে ভুলবেন না যেন! অনেকেই এই সময় সারা দিন ধরে একটাই প্যাড পরে থাকেন, যেমনটা করা একেবারেই উচিত নয়।

দুধ, চিজ বা দই: পিরিয়ডের সময় দুধ, চিজ বা দইয়ের মতো ডেইরি প্রডাক্ট বেশি মাত্রায় খেলে বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে শারীরিক কষ্ট মাত্রা ছাড়াতে সময় লাগে না। তাই এসময় দুধ এবং তা থেকে বানানো খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

 

জাঙ্ক ফুড: জাঙ্ক ফুড খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল নয়। আর এই সময় এমন খাবার খেলে তো আরও বিপদ! পিরিয়ডের সময় ফ্রায়েড খাবার খেলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়।

 

লবণ: পিরিয়ডের সময় বেশি মাত্রায় লবণ রয়েছে এমন খাবার, যেমন ধরুন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই জাতীয় পদ বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে, যার প্রভাবে পিরিয়ডকালীন কষ্ট আরো বেড়ে যায়। তাই মাসের এই নির্দিষ্ট সময়ে যতটা সম্ভব কম পরিমাণে লবণ খাবেন।

শসা: পিরিয়ডের সময় শসা খেলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। শসায় উপস্থিত কিছু উপাদান এই সময় শরীরের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।

 

খালি পেট: পিরিয়ডের সময় খালি পেটে একেবারেই থাকবেন না। এই সময় যেহেতু মাত্রতিরিক্ত পরিমাণে এনার্জি লস হয়, তাই এই ঘাটতি পূরণের ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করাটা জরুরি।

কোল্ড ড্রিঙ্ক:পিরিয়ডের সময় কোল্ড ড্রিঙ্ক একেবারে খাবেন না। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, এই সময় এই ধরনের পানীয় খেলে ইউটেরাইন ওয়ালে রক্ত থেকে যায়। এমনটা হতে থাকলে ৫-১০ বছর পরে গিয়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণে বেড়ে যায়।

 

শরীরচর্চা: এই সময় অল্প বিস্তর শরীরচর্চা চলতে পারে। কিন্তু ইনটেন্স ওয়ার্কআউট করা একেবারেই চলবে না। আর যদি পেটে এবং পিঠে ব্যথা থাকে, তাহলে তো একেবারেই শরীরচর্চা করা যাবে না।

রাত জাগলে: এই সময় রাত জাগলে শরীরের কাজ করার ক্ষমতা একেবারে কমে যায়। সেইসঙ্গে আরও অসুস্থ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। শুধু তাই নয়, ঘুম না হওয়ার কারণে ক্লান্তিভাব এতটাই বেড়ে যায় যে দৈনন্দিন কাজ কর্মেও বাঁধা আসতে শুরু করে। তাই পিরিয়ডের সময় রাত জাগা একেবারেই চলবে না।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়