শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর ◈ জাতির প্রকৃত শক্তি শুধু সম্পদের মধ্যেই নয়: প্রধান উপদেষ্টা ◈ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েন শিগগিরই: ট্রাম্প ◈ জুলাই বিপ্লবের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা পাইনি — উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ ক্ষুদ্র ইন্টারনেট অপারেটরদের বাজার থেকে হটাতে ডিডস আক্রমণ চলছে: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ◈ হিন্দুদের কারো কারো ‘জামায়াতে যোগ দেওয়ার’ কারণ কী, তাদের নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ আছে? ◈ বাংলা‌দেশ‌কে হা‌রি‌য়ে সি‌রি‌জে ২-১ এ এ‌গি‌য়ে গে‌লো আফগা‌নিস্তান ◈ নো হাংকি পাংকি’? এটা কি রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ◈ গণতন্ত্র ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে, ৭ নভেম্বরের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ১২ জুলাই, ২০২১, ০৮:৫৪ রাত
আপডেট : ১২ জুলাই, ২০২১, ০৮:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রতিষ্ঠায় সমঝোতা স্মারক সই

কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] সোমবার (১২ জুলাই) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস।

[৩] ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, সমঝোতা স্মারক সই করেন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস এর মহাপরিচালক দিনেশকে পাটনায়েক এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর পি সি জোশী।

[৪] সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে চেয়ার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

[৫] এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইসিসিআরের প্রেসিডেন্ট বিনয় সহস্র বুদ্ধি ও দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহম্মদ ইমরান। অনুষ্ঠানে বার্তা প্রদান করেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী।

[৬] ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, পাঁচ শিক্ষাবর্ষের জন্য এই সমঝোতা চুক্তি কার্যকর থাকবে। বঙ্গবন্ধু চেয়ার পদটি পরিচালিত হবে বাংলাদেশ বিষয়ক বিদেশি অধ্যাপক বা বিশেষজ্ঞ দ্বারা, যিনি মূলত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হবেন।

[৭] এর মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং নৃবিজ্ঞান, বৌদ্ধশিক্ষা, ভূগোল, ইতিহাস, আধুনিক ভারতীয় ভাষা, সংগীত, চারুকলা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সমাজবিজ্ঞানর মতো বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্ব দেয়া হবে।

[৮] চলতি বছরের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সময় করা একটি সমঝোতার ভিত্তিতে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়