বাশার নূরু:[২] চলমান কঠোর বিধিনিষেধে সীমিত পরিসরে নিম্ন আদালতের বিচারকাজ চলমান রেখে ৩০ জুন জারি করা সার্কুলারের কার্যকারিতা ১৪ জুলাই পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। এই সময় পর্যন্ত অধস্তন আদালতে কর্মরত সকল বিচারক এবং আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কর্মস্থল ত্যাগ করতে বলা হয়েছে।
[৩]বুধবার রাতে প্রধান বিচারপতির নির্দেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর এ বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
[৪]এতে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবজনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অধস্তন আদালত/ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম পরিচালনা না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় প্রত্যেক চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী জেলা-মহানগরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এক বা একাধিক ম্যাজিস্ট্রেট যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শারীরিক উপস্থিতিতে দায়িত্ব¡ পালন করবেন।
[৫]আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুকে উক্ত সময়ে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় শারীরিক উপস্থিতিতে দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট উপস্থাপন করা যাবে।
[৬] দ্য নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্টস অ্যাক্টস, ১৮৮১ সহ যে সকল আইনে মামলা/আপিল দায়েরের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারিত আছে, সে সকল আইনের অধীনে মামলা/আপিল শারীরিক উপস্থিতিতে আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার ৭ দিনের মধ্যে তামাদির মেয়াদ অক্ষুন্ন গণ্যে দায়ের করা যাবে।