এদিকে হেফাজত নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন বাহিনীর কর্মকর্তাদেরও মন্ত্রীর বাসায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে সোমবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসেন জুনায়েদ বাবুনগরী। হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদিসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতাদেরও তার সঙ্গে মন্ত্রীর বাসভবনে যাওয়ার কথা। সাক্ষাতে কওমি মাদ্রাসা খুলে দেওয়া, হেফাজত নেতা কর্মীদের মুক্তি, মামলার বিষয়ে আলোচনা হবে।
হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলামের ব্যক্তিগত সহকারী মোরশেদ বিন নূর বলেন, মাদ্রাসা খোলা, নেতাদের মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
জুনায়েদ বাবুনগরীর সঙ্গে আলাপ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, উনি মাদ্রাসাগুলো খুলে দেয়ার ও হেফাজতে ইসলামী নেতাদের বিরুদ্বে মামলার নামে হয়রানি বন্ধের অনুরোধ করেছেন।
জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, করোনার কারণে সারাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন সরকার খুলে দেয়ার অনুমতি দেবে তখন তার সঙ্গে মাদ্রাসাতেও শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমতি দেয়া হবে। তাছাড়া ওনার সঙ্গে অন্যান্য অনেক বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। যা এখনই আমি প্রকাশ করতে চাইছি না। সম্ভব হলে আগামীকাল (মঙ্গলবার) অথবা তার পরের দিন বুধবার জানাবো। বার বার অনুরোধ জানালেও এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।