মিনহাজুল আবেদীন: [২] শনিবার বিবিসি বাংলায় রোগতত্ত¡ রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের পরিচালক তাহমীনা শিরীন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং আইইডিসিআরের পক্ষে টিকার মিশ্র ডোজ ব্যবহারের গবেষণার জন্য একটা প্রোটোকল পত্র স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়েছে।
[৩] তিনি বলেন, একদিকে কোভিশিল্ডের ভ্যাকসিন আসছে না, আবার অন্যান্য জায়গা থেকে আমরা ভ্যাকসিন পাচ্ছি। সেই ক্ষেত্রে আমাদের ‘মিক্স এন্ড ম্যাচ’ করতেই হবে। কারণ একেক সময় একেক রকম ভ্যাকসিন আসবে। তাই এই গবেষণাটা এখন বাংলাদেশের জন্য জরুরি।
[৪] নাইটেগের সদস্য সচিব ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন দিলে আর কোনো দ্বিধাদ্ব›দ্ব থাকবে না। তবে এখানে ২-৩ টা বিষয় আছে, প্রথমত এর কার্যকারিতা ঠিক আছে কিনা দেখা। তৃতীয়ত এর স্থায়িত্ব কতোটুকু এই তিনটা প্রশ্নের মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত সাধারণ জনগণকে কিছুই নৈতিকভাবে দেয়া যায় না।
[৫] এদিকে জুন মাসের শুরুর দিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছিলো, বাংলাদেশ কোভ্যাক্স কর্মসূচি থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা পাচ্ছে। সম্পাদনা: মহসীন
আপনার মতামত লিখুন :