শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৮ জুন, ২০২১, ০৫:১৪ বিকাল
আপডেট : ২৮ জুন, ২০২১, ০৫:১৪ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] শিক্ষার্থীদের সকল প্রকার ফি মওকুফ চায় ইবি ছাত্র মৈত্রী

মুরতুজা হাসান : [২] ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল, পরিবহন ও বিভাগীয় সকল প্রকার ফি মওকুফের দাবি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ইবি শাখা ছাত্র মৈত্রীর নেতৃবৃন্দ।

[৩] সোমবার (২৮ জুন) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি আব্দুর রউফ ও সাধারণ সম্পাদক মুহতাছিম বিল্লাহ পাপ্পু স্বাক্ষরিত উপাচার্য বরাবর লিখিত স্মারকলিপিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়ার নিকট প্রদান করেছেন বলে জানা গেছে।

[৪] স্মারকলিপিতে বলা হয়, বর্তমান মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপে সারাদেশের নাগরিকদের ন্যায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত। বিগত বছরের মার্চ মাস থেকে দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ন্যায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। ৭৫% শিক্ষার্থী অনাবাসিক হওয়ায় তারা ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী, কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ এলাকায় মেস, বাসাভাড়া নিয়ে অবস্থান করে। বর্তমান পরিস্থিতিতে মেসে বা বাসায় অবস্থান না করেও তাদের ভাড়া পরিশোধ করতে হচ্ছে।

[৫] করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা দাবি জানালেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাতে সাড়া দেয়নি।

[৬] আমরা লক্ষ্য করেছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ চূড়ান্ত বর্ষ/সেমিস্টার গ্রহণের প্রস্তুতি নিয়েছে। প্রায় দেড় বছর ধরে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা হলে অবস্থান করেনি। আবার পরিবহন সেবাও গ্রহণ করেনি। বর্তমান মহামারিকালে শিক্ষার্থীদের পরিবার আর্থিক অস্বচ্ছলতার মধ্যে দিনযাপন করছে। এমন পরিস্থিতি শিক্ষার্থীদের উপর আরোপিত ফি হচ্ছে মরার উপর খাড়ার ঘা। দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের থেকে হল, পরিবহন ও বিভাগীয় আনুসাঙ্গিক ফি আদায় করা সমীচীন হবে না বলে আমরা মনে করি।

[৭] এদিকে সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রীর নেতৃবৃন্দ শিক্ষার্থীদের সকল প্রকার ফি মওকুফের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়