সাকিবুল আলম: [২] চীনের ঈর্ষণীয় মহাকাশ সক্ষমতা মার্কিন আধিপত্যের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ।
[৩] দুদেশের মধ্যে চলমান অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত, ভূরাজনৈতিক এমনকি মতাদর্শগত লড়াই পেরিয়ে নতুন করে শুরু হলো মহাকাশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর থেকেই মহাকাশ গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের একক আধিপত্য শুরু হয়। সিএনএন
[৪] সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষক ও রাজনীতকরা সতর্ক করে বলেছে, মহাকাশ গবেষণায় চীনের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি তাদের একক কর্তৃত্ব হ্রাস করবে। চীনের সাম্প্রতিক কিছু পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
[৫] ২০১৯ সালে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের থেকেও দূরবর্তী গ্রহে নভোযান প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছিলো চীন। গত বছর তারা নিজস্ব স্যাটেলাইট বেইদুকে কক্ষপথে স্থাপন করতেও সমর্থ হয়। তাদের এ কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমকে (জিপিএস) হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে মঙ্গলগ্রহে রোভার প্রেরণ করে চীন।
[৬] গত সপ্তাহে চীনের তিনজন নভোচারী নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে ৩ মাসের মিশনে যাত্রা শুরু করলে দুদেশের মধ্যকার প্রতিযোগিতা নতুন মাত্রা পায়। চীনের ঐ মহাকাশ স্টেশনটি এখনো নির্মাণাধীন অবস্থায় রয়েছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :