সাখাওয়াত হোসেন:[২] ফ্রান্সের রোববারের প্রথম দফা আঞ্চলিক নির্বাচনের বুথ ফেরত জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে যেতে এমানুয়েল ম্যাঁকরোনের আরও ১০ শতাংশ ভোট দরকার ছিলো। তার দল এ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়। এছাড়া লি পেনের ডানপন্থী দলও এ নির্বাচনে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারেনি। তবে দলটি প্রাথমিক ফলাফলের বিচারে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বলে মনে হচ্ছে। বিবিসি
[৩] নির্বাচনের আগে ধারণা করা হচ্ছিলো, লি পেনের ডানপন্থী দল ন্যাশনাল র্যালি প্রথম দফা নির্বাচনে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে সক্ষম হবে। প্রথমবারের মত অন্তত একটি অঞ্চলে জয়ী হতে পারবে।
[৪] তবে লি পেন তার দলের এ হারের পেছনে ভোটারদের রেকর্ড সংখ্যক অনুপস্থিতিকে দায়ী করেছেন। প্রায় ৬৬ শতাংশ ভোটারই এ নির্বাবচনে অংশ নেয়নি বলে জানান তিনি।
[৫] লি পেন ভোটারদের এমন অনুপস্থিতিকে ‘নাগরিক বিপর্যয়’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তবে এর জন্য তিনি সরকারকেই দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, সরকার জনগণের বিশ্বাস অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচন পদ্ধতির উপর জনগণের আস্থা নেই।
[৬] বর্তমান প্রেসিডেন্ট ম্যাঁকরোনের মধ্যপন্থী দলের এক সংসদ সদস্য অরোর বার্গি তাদের এ হারকে ‘মুখে চড়’ বলে উল্লেখ করেছেন। যদিও তাদের দল আগে থেকেই বলে আসছিলেন, এ নির্বাচনে তারা ভালো ফলাফল দেখাতে পারবে না।