শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১৩ জুন, ২০২১, ০১:৪৯ দুপুর
আপডেট : ১৩ জুন, ২০২১, ০১:৪৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তা করতে অর্থায়ন বাড়াবে জি-৭

লিহান লিমা: [২] বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবেলা ও কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনতে বার্ষিক ১’ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি তহবিল বাড়াতে যাচ্ছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশগুলোর জোট জি-৭। সম্মেলনের পূর্বে একটি ভিডিও বার্তায় প্রখ্যাত ব্রিটিশ সম্প্রচারক লেখক ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা স্যার ডেভিড ফ্রেডরিক অ্যাটনবারা বলেন, ‘মানবজাতি পুরো গ্রহকে অস্থিতিশীল করার সন্নিকটে চলে এসেছে। জি-৭ নেতারা মানব ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন।’ টিআরআই ওয়ার্ল্ড

[৩] ২০১০ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও জৈব বৈচিত্রের ক্ষয় বন্ধ করতে ‘ন্যাচার কমপ্যাক্ট’ স্বাক্ষর করবেন তারা। এর আওতায় থাকবে এই দশকের মধ্যেই স্থল ও সমুদ্রের কমপক্ষে ৩০ শতাংশ স্থানের সুরক্ষা, শক্তির জন্য বিশুদ্ধ উৎস সন্ধান, জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পে ভর্তুকী বন্ধ ও পেট্রোল ও ডিজেল চালিত গাড়ি কমিয়ে আনা।

[৪]এই চুক্তির পক্ষে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন আমাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তনের জন্য জি-৭ ‘বৈশ্বিক সবুজ শিল্প বিপ্লব’ চালু করতে চায়। এর সঙ্গে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, প্রকৃতির পুনরুদ্ধার, চাকরির বাজার সৃষ্টি ও দীর্ঘ-মেয়াদী অর্থনৈতিক উন্নতির প্রত্যক্ষ সম্পর্ক রয়েছে।’

[৫] তবে গ্রিনপিস যুক্তরাজ্যের নির্বাহী পরিচালক জন সুভেন বলেন, ‘গত এক দশকে আমরা দেখেছি ধনী দেশগুলো কিভাবে আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আরো বেশি সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু যতক্ষণ না দেশগুলোর হাতে নগদ অর্থ যাচ্ছে ততক্ষণ আমরা নিশ্চিত নই।’

[৬] ২০০৯ সালে জাতিসংঘে এক বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল উন্নত দেশগুলো। কিন্তু এই লক্ষ্য পূরণ হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়