রুমি আহমেদ: প্রথমত ভ্যাকসিন এফিকেসির দৌড়ে সিনোফার্ম ভ্যাকসিন প্রায় সবার পিছনে!
দ্বিতীয়ত সিনোফার্ম ভ্যাকসিন সবচেয়ে মান্ধাতার আমলের টেকনোলজির ভ্যাকসিন - ভারত বায়োটেক এর কোভ্যাক্সিন আর সিনোফার্ম ভ্যাকসিন একই টেকনোলজি - হোল ইনএক্টিভেটেড ভাইরাস ভ্যাকসিন!
তৃতীয়ত বাংলাদশের প্রথম ওয়েভের ভ্যাকসিন - কোভিশিল্ড সহ প্রধান সব কোভিড ভ্যাকসিন গুলো স্পাইক প্রোটিন বেসড ভ্যাকসিন! কোভিশিল্ড স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন, ফাইজার স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন, মডার্না স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন, জনসন জনসন স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন, স্পুটনিক স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন, নোভাভ্যাক্স স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন|
এখন যদি হেটারোলোগাস সেকন্ড ডোজ করতেই হয় মানে প্রথম ও সেকেন্ড ডোজ ভিন্ন ভ্যাকসিন দিতেই হয় - তাহলেও প্রথম ও সেকন্ড ডোজ স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন হওয়াই থিওরেটিকালি প্রেফারেবল!
বাংলাদেশে প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে এস্ট্রাজেনেকা / সিরাম ইনস্টিটিউটের স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন কভিশিল্ড! এখন কভিশিল্ড পাওয়া না গেলে ন্যাচারাল সেকেন্ড চয়েস হবে অন্য স্পাইক প্রোটিন ভ্যাকসিন| যেমন স্পুটনিক, জনসন জনসন, ফাইজার বা মডার্না!
লেখাটি লেখকের ফেসবুক থেকে নেওয়া।
আপনার মতামত লিখুন :