আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এই পরিবর্তনের ফলে কানাডার নাগরিকরা প্রথম শট হিসেবে যে ভ্যাকসিন নিয়েছেন, ২য় শটে ভিন্ন ব্র্যান্ডের ভ্যাকসিন পেতে পারেন। কানাডার পাবলিক হেলথ এজন্সির মতে, যারা প্রথম দফায় অ্যঅস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন পেয়েছেন, তারা পরের ডোজে ফাইজার বা মডার্নার ভ্যাকসিন পেতে পারেন। আর যারা শুরুতে ফাইজার বা মডার্নার এমআরএনএ ভ্যাকসিনগুলোর একটি পেয়েছেন, পরের ধাপে তারা অন্য ভ্যাকসিনটি নিতে পারবেন। সিএনএন
[৩] সারা বিশ্বে এখনও একই ব্র্যান্ডের ভ্যাকসিন ব্যবহারের উপরেই জোড় দেওয়া হচ্ছে। ফলে অনেক দেশেই থমকে গেছেই ২য় ডোজের টিকা কার্যক্রম। তবে কানাডার এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচকই মনে করছেন দেশটির বিশেষজ্ঞরা।
[৪] দেশটির প্রধান গণস্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. থেরেসা টাম বলেন, ‘চেষ্টা করতে হবে একই ভ্যাকসিন নেওয়ার। কিন্তু কোনও কারণে সেটি যদি সম্ভব না হয়, তবে অন্য ব্র্যান্ড অবশ্যই বিবেচনা করা যেতে পারে। অবশ্যই আগে নিরাপত্তা বিবেচনা করে নেওয়া প্রয়োজন।’ টরেন্টো ট্রিবিউন
[৫] খুব ধীরগতিতে শুরু করলেও কানাডা এখন প্রতিদিন তার জনসংখ্যার ১ শতাংশকে টিকা দিচ্ছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই তা হচ্ছে। সরবরাহ এখনও সেখানে একটি ইস্যু। সমস্যা বেশি হচ্ছে মডার্না আর অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন নিয়ে। দেশটির সরকারি কর্মকর্তাদের মতে, যারা প্রথম ডোজে অ্যাস্ট্রাজেনেকা নিয়েছেন, তারা পরের ডোজে অ্যাস্ট্রাজেনেকা পেতেও পারেন, অথবা এমআরএনএ ভ্যাকসিন নিতে হতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :