শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০২১, ০৬:১২ সকাল
আপডেট : ৩১ মে, ২০২১, ০৬:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ডোমেনিকার জেলে ভারতের পাঞ্জাব ব্যাংক কেলেঙ্কারির মূল অভিযুক্ত মেহুল চোকসি

রাশিদুল ইসলাম : [২] ডোমেনিকার সংবাদসংস্থা এই ছবি প্রকাশ করেছে। এই ছবি প্রকাশ্যে আসতেই চোকসির আইনজীবীরা দাবি করেছেন, তাকে জেলের ভিতর মারধর করা হচ্ছে। চোখে আঘাত পেয়েছেন তিনি। দি ওয়াল

[৩] কিছুদিন আগে গোপনে অ্যান্টিগুয়া থেকে নৌকো করে কিউবা পালানোর চেষ্টা করেছিলেন চোকসি। তার আগেই ডোমিনিকায় তিনি ধরা পড়েন। তারপর ডোমিনিকার প্রতিবেশী দেশ অ্যান্টিগুয়ার প্রধানমন্ত্রী গ্যাসটন ব্রাউনি ডোমিনিকাকে বলেন, অভিযুক্ত ব্যবসায়ীকে সরাসরি ভারতে পাঠানো হোক।

[৪] ভারত থেকে পালিয়ে মেহুল চোকসি অ্যান্টিগুয়ার নাগরিকত্ব নিয়েছিলেন। সেই হেতু ধরা পড়ার পরে তাঁকে ডোমিনিকা থেকে অ্যান্টিগুয়ায় পাঠানো যেতে পারত। কিন্তু গ্যাসটন বলেছেন, ধৃত ব্যবসায়ীকে তাদের দেশে আনার দরকার নেই। সরাসরি ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হোক।

[৫] গত মঙ্গলবার রাতে জানা যায়, মেহুল চোকসি ধরা পড়েছেন। তারপর গ্যাসটন স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে জানান, তিনি ডোমিনিকান কর্তৃপক্ষকে বলেছেন, ধৃতকে সরাসরি ভারতে পাঠানো হোক। তিনি বলেন, আমি ডোমিনিকান সরকারকে বলেছি, অভিযুক্তকে আমাদের দেশে আনার দরকার নেই। ভারতে তাঁর বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আছে। তাকে সেখানেই পাঠানো হোক।

[৬] ২০১৭ সালে অ্যান্টিগুয়ার নাগরিকত্ব নেন মেহুল চোকসি। নাগরিক হিসাবে সেই দেশে তার কয়েকটি অধিকার আছে। কিন্তু ডোমিনিকায় সেই অধিকারগুলি নেই। গ্যাসটন মনে করেন, সেজন্য ডোমিনিকা থেকে মেহুল চোকসিকে ভারতে পাঠাতে জটিলতা কম।

[৭] গতবছর রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ৫০ জন ঋণখেলাপির একটি তালিকা প্রকাশ করে। সেই তালিকায় সবার উপরে ছিল হিরে ব্যবসায়ী মেহুল চোকসির নাম। তার কোম্পানি গীতাঞ্জলী জেমসের নামে ৫৪৯২ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছিল। চোকসির অন্য দু’টি কোম্পানিও ঋণ নিয়েছিল বিপুল পরিমাণে। তার মধ্যে গিলি ইন্ডিয়া ঋণ নিয়েছিল ১৪৪৭ কোটি টাকা। নক্ষত্র ব্র্যান্ডস নিয়েছিল ১১০৯ কোটি টাকা। আরইআই অ্যাগ্রো নামে একটি সংস্থা ৪৩১৪ কোটি ও উইনসাম ডায়মন্ডস কোম্পানি ৪০৭৬ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়