মিনহাজুল আবেদীন: [২] করোনাকালে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বাড়লেও গ্রাহক তুলনামূলকভাবে বাড়ছে না। ২৯টি ব্যাংক লাইসেন্স নিলেও বর্তমানে সেবা দিচ্ছে মাত্র ১৫টি।
[৩] শনিবার (২২ মে) যমুনা টিভির এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংকের পিএসডির উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. বদিউজ্জামান বলেন, বাজারে প্রতিযোগিতা যতো বাড়বে লেনদেনের চার্জটাও ততো কমবে। চার্জ কমানোর জন্যে কাজ চলছে।
[৪] নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, প্রতিটি লেনদেনে চার্জ করে লাভ করছি। এই চার্জ কম করেও ব্যবসা করা সম্ভব। এখন চিন্তা করতে হবে, আপনি কী ১০০ টাকায় ২০ টাকা লাভ করবেন নাকি ১০০ টাকায় পাঁচ টাকা লাভ করবেন। সেই বিষয়গুলো আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে।
[৫] তথ্য মতে, বর্তমানে দেশে ১৫টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছেন। প্রতিদিন গড় লেনদেনের পরিমাণ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
[৬] বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মিজানুর রশীদ বলেন, সবার মতামত নিয়ে দেশের প্রান্তিক মানুষের জন্য নির্দিষ্ট কোনও রেট ধার্য করা উচিত। তাতে কারো কোনও সমস্যা হবে না।
[৭] ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, টাকা নগদ থেকে বিকাশে নেয়া যায় না, বিকাশ থেকে নগদে নেয়া যায় না, এই বাধা কেন। আমার ধারণা তাদের কাছে ভালো কোনও টেকনোলজি নেই। যার মাধ্যমে তারা একে অপরের সঙ্গে সম্পূরকভাবে কাজ করবে।
[৮] প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, যারা ভোক্তা রয়েছেন তারা ন্যায্য মূলের সঠিক ব্যবহার ভোগ করছেন। যারা বিনিয়োগকারী তাদের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য সব ব্যবস্থা থাকলে তারাও বিনিয়োগ করতে এগিয়ে আসবে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :