শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২১, ০৪:০০ সকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০২১, ০৪:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যেটা দায়িত্ব ছিল সেটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় করেনি, বলেছেন অর্থমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমিত রোগীদের ব্যবহারের জন্য ৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর কেনা হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীন কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি) এ জেনারেটর কিনবে। অবশ্য এ ব্যাপারে উন্মুক্ত কোনো দরপত্র ডাকা হবে না। কেনা হবে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে (ডিপিএম)। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছিল এসব চাহিদার বিষয়ে যথাযথ সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সেটা করেনি। করতে পারলে আরও সাশ্রয়ী হওয়া যেতো। যদিও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ইতিমধ্যে সাশ্রয়ী হতে বলা হয়েছে।

বুধবার (১৯ মে) অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ক প্রস্তাব নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান তিনি।

অর্থমন্ত্রীর কথায়, ‘বারবার যদি এমন ভুল হয় তাহলে এগুলো অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা থেকে বাদ যাবে। তবে এখন যেগুলো আসছে, সেগুলো নতুন। করোনা সারা বিশ্বে তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে। এর মধ্যে কাজের পরিধিও বাড়ছে। এখন এগুলো চিন্তা না করে মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হবে। এই বিবেচনায় আজ এটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর কেনায় সব মিলিয়ে ৯২ কোটি টাকার বেশি খরচ পড়বে বলে জানা গেছে। সূত্রগুলো জানায়, একেকটি জেনারেটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতি মিনিটে ৪০৫ লিটার পর্যন্ত অক্সিজেন উৎপাদনে সক্ষম হবে। প্রতি সেট যন্ত্র থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করা যাবে অন্তত এক হাজার শয্যায়। সিলিন্ডারের মাধ্যমেও অক্সিজেন দেওয়া যাবে।

আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ‘খেলাপি ঋণ অনেক কমে আসছে। পুঁজিবাজারে গত বছরের জুনে ৩ লাখ ১২ হাজার কোটি টাকা ছিল বাজার মূলধন। এখন তা ৪ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকা। যে রাজস্ব নিয়ে সব সময় বিচলিত থাকি, গত এপ্রিল পর্যন্ত তার প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৮ শতাংশ।’

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বীকার করতে হবে যে আমরা আগের চেয়ে অনেক ভালো করছি। ভালো করার পেছনে যুক্তি হলো প্রধানমন্ত্রী সময় উপযোগী, সময়মতো এবং প্রণোদনা দিয়েছেন। এগুলো প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছেছে। যাঁরা চাকরি হারিয়েছেন, যাঁরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, অটিস্টিক সবাইকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সে কারণেই টাকার সরবরাহ বেশি। গ্রামীণ অর্থনীতি এখন অনেক ভালো।’

এ ছাড়া দেশের সব খাদ্যগুদামে ২৬১ কোটি ৭০ লাখ টাকায় সফটওয়্যার স্থাপন, ডেটা সেন্টার স্থাপন, ইন্টারনেট কানেকশন, মনিটরিং সিস্টেম স্থাপন এবং সফটওয়্যার-সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি সরবরাহের কাজ অনুমোদিত হয়েছে। ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়