আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] চীনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের স্বেচ্ছাসেবকরা জানিয়েছেন, শহরটিকে গোলার আঘাত থেকে বাঁচাতে তারা রিট্রিট করেছেন। মিনদাত সেই স্বল্প কিছু শহরের একটি, যেখানে সামরিক সরকারের বিরোধীরা সেনাদের প্রতিহত করতে নিজেদের সশস্ত্র করেছিলো। শহরটির নিয়ন্ত্রণ এখন পুরোপুরি সেনাবাহিনীর হাতে। বিবিসি
[৩] ৩ সপ্তাহ ধরে সেনাবাহিনী স্থানীয়দের সঙ্গে লড়ছিলো। স্থানীয়রা নিজেদের বাড়িতে তৈরি শিকারের বন্দুক দিয়ে সজ্জিত করে রেখেছিলো। শোনা গেছে, কয়েক ডজন সৈনিক এই ঘটনায় নিহত হয়েছে। বিদ্রোহীরা জানায়, তাদের ৬ জন সঙ্গী নিহত হয়েছে।
[৪] মিনদাতের একটি বড় অংশের নাগরিক জঙ্গলে পালিয়ে গেছেন। বাকিরা শহরের আপকা পড়েছেন। বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা এই শহরে আর থাকবো না। কিন্তু হামলা করার জন্য আবার আমরা ফিরবো। আমাদের হাতে শুধু হাতে তৈরি বন্দুক রয়েছে। এটা কোনওভাবেই যথেষ্ট নয়।’ এএফপি
[৫] মিনদাতের স্থানীয়রা পিপলস অ্যাডমিনেস্ট্রেশন টিম নামে একটি কমিটি গঠন করেছেন। তারা বলছেন, সামরিক সরকারের কর্তৃত্বকে তারা স্বীকৃতি দেন। সপ্তাহের শুরুতে শহরটিতে সামরিক আইন জারি করে জান্তা সরকার। এরপর যারা সেনাবাহিনীর উপর আক্রমণ চালিয়েছে, তাদের বিচারে একটি সামরিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়।