শিরোনাম
◈ মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে যা বললেন র‌্যাব (ভিডিও) ◈ বেনাপোল বন্দরে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক ◈ ভারত- ইংল‌্যান্ড টেস্ট সি‌রি‌জে বাংলা‌দে‌শের  সৈকতের আম্পায়ারিং বিতর্ক ◈ প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, অ্যাসিড নিক্ষেপে শিশুসহ দগ্ধ ৩ ◈ বাংলাসহ বিশ্বের ৩৫ ভাষায় শোনা যাবে মক্কার জুমার খুতবা ◈ শাজাহানপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশ কনষ্টেবলকে গণধোলাই  ◈ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন হুমকির মুখে: শিল্প, বিষ, পর্যটন ও জলবায়ুর প্রভাবে বিপন্ন জীববৈচিত্র্য ◈ উচ্ছেদের ৪৫ দিনের মাথায় ফের গজিয়ে উঠছে অবৈধ স্থাপনা: বাগেরহাটে সড়কপথে আবারও বিশৃঙ্খলা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে ফ্লাইটে ধস্তাধস্তির ভিডিও ভাইরাল, ভারতীয় বংশোদ্ভূত যুবক গ্রেপ্তার ◈ মুরাদনগরে নিখোঁজের একদিন পর বড় ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার, মাটিচাপা অবস্থায় মিলল ছোট ভাইয়ের ঘরে

প্রকাশিত : ১১ মে, ২০২১, ০২:৫৩ দুপুর
আপডেট : ১১ মে, ২০২১, ০২:৫৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মধুপুরে মার্কেটগুলোতে উপচে পড়া ভীড়, মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি

সাইফুল ইসলাম: [২] টাঙ্গাইলের মধুপুরে কোভিড-১৯ ভীতি উপেক্ষা করে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপনের লক্ষ্যে কেনাকাটায় মহাব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন মধুপুরবাসী। সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ জারির পরও মধুপুররবাসীর মধ্যে যেন কোনো ধরনের করোনা ভীতি নেই। এই সংকটকালেও নিশ্চিন্তে ঈদের কেনাকাটা করছেন তারা।

[৩] টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রতিটি মার্কেটেই ক্রেতাদের জনসমাগম চোখে পড়ার মতো। এক্ষেত্রে তাদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বা স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো তাড়না চোখে পড়েনি। কিছু কিছু মার্কেটে পা ফেলার জায়গাও পাওয়া খুবই মুশকিল হয়ে পড়েছে।

[৪] মধুপুরের পাইলট সুপার মার্কেট, সরকার মার্কেটসহ অন্যান্য মার্কেটগুলোতেও একজনের সঙ্গে আরেকজনের গা ঘেঁষে ঘেঁষে চলতে দেখা গেছে। এমনকি অভিভাবকদের সঙ্গে ঈদ শপিংয়ে মার্কেটে আসা শিশুদেরকেও মাস্ক পড়তে দেখা যায়নি।

[৫] মার্কেটগুলোতে উপচে পড়া ভীড় দেখা গেলেও বেচাকেনার পরিমাণ চাহিদার তুলনায় খুবই কম বলে দাবি করেছেন বিক্রেতারা।

[৬] বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ক্রেতাদের ভীড় অনেক বেশি। কিন্তু বেচা-বিক্রি অনেক কম। যে পরিমাণ জনসমাগম রয়েছে সবাই যদি একটি করে জিনিসও কিনতেন তাহলে আমাদের দোকানের জিনিসপত্র অনেক কমে যেত। কেনাকাটা হচ্ছে কম, অধিকাংশই শুধু জিনিসপত্র দেখছেন।

 

[৭] সরেজমিনে মধুপুরের বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, শপিংমল ও দোকানপাট খুলে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একপ্রকার হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। কেউ নিজস্ব গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছেন মার্কেটে। কেউ যাচ্ছেন অটোরিকশা কিংবা রিকশায়। তবে এখন আর কোনো চিন্তা-ভাবনা নেই মানুষের মধ্যে। স্বাস্থ্যবিধি কেউ কেউ মানছেন আর কেউ বা মানছেন না, যারা মানছেন না তাদেরকে বাধ্য করাররও যেন কেউ নেই।

[৮] মধুপুরের সরকার মার্কেটের কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, করোনার মধ্যেও তো ঈদ করতে হবে। এ কারণেই কিছু কেনাকাটা করতে এসেছেন। তবে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ঘোরাঘুরি কম করছেন, পছন্দ হলেই কিনে নিচ্ছেন পছন্দের পোশাক।

[৯] মধুপুরের সাথী মোড়ের ফুটপাতের কাপড় বিক্রেতাদের সাথে কথা বললে তারা জানান, গত কদিনে লকডাউনে অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে। মাত্র কয়েকদিন বসতে পারছি। তবে আজ ক্রেতা অনেক। বিক্রিও মোটামুটি আগের দিনের তুলনায় ভালোই হচ্ছে। সম্পাদনা: হ্যাপি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়