স্পোর্টস ডেস্ক: [২] বিশ্ব ক্রিকেটের প্রভাবশালী সদস্য হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তানের ক্রিকেট কাঠামো ভালো নয়। প্রায়ই স্বজনপ্রীতি, দলাদলির অভিযোগ পাওয়া যায়।
[৩] অনেক তরুণ প্রতিভা অকালেই ঝরে যায়। ফলে পাকিস্তানের অনেক ক্রিকেটার ক্যারিয়ার ফেলে বিদেশে পাড়ি জমাতে চান। এই যেমন সামি ইসলাম। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। এবার তার দাবি, আরও প্রায় শতাধিক পাকিস্তানি ক্রিকেটার যুক্তরাষ্ট্রে চলে যেতে রাজি।
[৪] শক্তিশালী জাতীয় ক্রিকেট দল গঠন করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটারদের আকৃষ্ট করতে চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনই একজন সামি ইসলাম। পাকিস্তানের জার্সিতে ১৩ টেস্ট ও ৪টি ওয়ানডে খেলা এই ব্যাটসম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে খেলার অনুমতি পেতে তিন বছর লাগবে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে আমি খেলার জন্য বিবেচিত হব। দেশ ছেড়ে এসে আমার এক শতাংশ আক্ষেপও নেই। পাকিস্তানের ক্রিকেটে দুই বছর হতাশায় ডুবে থাকার পর এখানে খুবই ভালো আছি।
[৫] তিনি আরও বলেন, গত ৫-৬ বছরে ঘরোয়া ক্রিকেটের সব সংস্করণে পারফর্ম করার পরও নির্বাচকদের উপেক্ষা পেতে পেতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। দলে নেওয়া হলেও দু-এক ম্যাচ খেলিয়ে বাদ দেওয়া হতো। কঠিন কন্ডিশনে পারফর্ম করার পরও বাদ পড়েছি। কেউ কেউ আছে, ১০ ম্যাচে ব্যর্থ হলেও সুযোগ পায়, আমি দুই ম্যাচ খারাপ করলেই বাদ। - ক্রিকবাজ