মিনহাজুল আবেদীন: [২] বুধবার বিবিসি বাংলায় পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. শারমিন ইয়াসমিন আরও বলেন, লকডাউন একটা বৈজ্ঞানিক বিষয়। এটিকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে ব্যবহার করতে না পারলে সঠিক ফলাফল পাওয়া যাবে না। বর্তমানে যথাযথ ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে না। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সংক্রমণ কমছে, কিন্তু আসলে সেটি কমছে না। বরং দেশে নতুন ভেরিয়েন্ট আসছে। এ সম্পর্কিত সঠিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না।
[৩] তিনি বলেন, একজন ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার পরও তিনি সমাজে অবস্থান করছেন যা ভয়ানক। ফলে সংক্রমণ দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে।
[৪] জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এ এস এম আলমগীর বলেন, লকডাউন যেভাবেই চলুক মানুষের রাজনৈতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠান এবং জন সমাগম নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ফলে সংক্রমণের হার কিছুটা কমেছে।
[৫] তিনি বলেন, এখন কোভিডের নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা কম। কোভিড নিয়ে মানুষের মধ্যে অনীহা ও ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে। যারা হাসপাতালে আসেন তাদের সবাইকে পরীক্ষা করা হয়। সবাই সর্দি, কাশি, জ্বর হলে সেটিকে স্বাভাবিকভাবে নিয়ে বলছে আমার করোনা হয়নি। কিন্তু গুরুতর পর্যায়ে গেলে তখন আবার তারাই কোয়ারেন্টাইনে যাচ্ছে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :