আসাদুজ্জামান বাবুল : [২] রাতারাতি তরমুজের দাম কেজি প্রতি ৩৫/৪০ টাকা বেড়েছে। তবে, দাম কমেছে উস্তে, বেগুন, আলু, পেয়াজ, শষা, ঢেড়স, কুশিসহ আরো বেশ কিছু কাচা মালামালের। তবে. কোন কাচা মালামালেরই দাম বাড়েনি গ্রাম্য হাট-বাজারগুলোতে বরং কমেছে।
[৩] অপরিবর্তীতো রয়েছে চাল ও ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য পন্যের। আজ শনিবার সকালে ও বিকেল ৩টার দিকে শহরের বড়বাজার, পাচুড়িয়া বাজার সরোজমিন ঘুরে পাওয়া গেছে এসব তথ্যে।
[৪] এদিকে, শহরের বেদগ্রাম, গোহাটা বটতলা, বাকচীবাড়ীর পাশে, মান্দারতলা, ঘোনাপাড়া মোড়, গোবরা মাদ্রাসার সামনে, নীলারমাঠ, পুরাতন মানিকদাহ লঞ্চঘাট, চরমানিকদাহ কাজীরবাজার, ও গেটপাড়াসহ শহরতলী আশপাশ এলাকার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার বাজারগুলো ঘুরে পাওয়া গেছে ভিন্ন চিত্র। তারা বলেছে, আমাদের এসব বাজারগুলোতে কোন পন্যেরই দাম বাড়েনি বরং পবিত্র রমজান ও লকডাউনের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে অধিকাংশ পণ্যের দামই মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে এনে কমানো হয়েছে।
[৫] কিন্তু বড়বাজার দুটির কিছু অস্বাধু ব্যবসায়ীরা সিন্টিকেড তৈরী করে পবিত্র রমজান ও লকডাউন চলাকালীন সময়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রতিকেজি তরমুজের দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে। বিক্রেতারা প্রতিকেজি তরমুজ ২৫ টাকার স্থলে এখন ৫০/৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রী করছে।
[৬] বাজারে সরোজমিন পরিদশনকালে অভিযোগ করে ক্রেতারা বলেছেন, একজন দরিদ্র মানুষ পুর্বের দাম অনুযায়ী বাড়ী থেকে টাকা নিয়ে বাজারে গিয়ে জানতে পারলেন রাতারাতি প্রতিকেজি তরমুজের দাম প্রতি কেজিতে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে। কিছু অস্বাধু ব্যবসায়ীরা সিন্টিকেট তৈরি করে পবিত্র রমজান ও লকডাউনকে পুঁজি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।
[৭] স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে অভিযোগকারীরা বলেন, একদিন আগে যে তরমুজ ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রী হয়েছে সেই প্রতিকেজি তরমুজ এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনতে হচ্ছে। সম্পাদনা: জেরিন