আদনান হোসেন: মাটি, বাঁশ, সিমেন্ট ও রঙ দিয়ে পদ্মা সেতুর আদলে নানা কারুকাজে ফুটিয়ে তোলাহয়েছে মূল সেতুর অববয়ে সেতু বানিয়ে তাক লাগিয়ে দেওয়া ঢাকার ধামরাইয়ের সুতিপাড়া' ইউনিয়ন এর সেই স্কুল ছাত্র সোহগ আহম্মদ এর লেখা-পড়ার দ্বায়িত্ব নিলেন ঢাকা-২০ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব বেনজীর আহমদ ।
আজ দুপুরে ধামরাইয়ের সুতিপাড়া সূতিপাড়া ইউনিয়নের সোহাগ আহম্মেদের বাড়ির আঙিনায় তৈরি পদ্মা সেতুটি পরিদর্শন করেন ঢাকা-২০ মাননীয় সংসদ সদস্যের একান্ত সচিব মোঃ বিলাল হোসেন ও কৃষক লীগের সভাপতি আহমদ হোসেন সহ অনেকেই সূতিপাড়ায় যান এবং তার এমন মনোভাব দেখে অবাক হন তারা।তাকে উৎসাহ দেন এবং ভবিষ্যতে যাতে সোহাগ আহম্মেদ ভালো একজন ইঞ্জিনিয়ার হতে, সেজন্য এমপি মহোদয়ের পক্ষ থেকে তাকে পড়াশোনার জন্য সকল প্রকার সহযোগিতা করারও আশ্বাস দেন।
ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মোঃবিল্লাল হোসেন বলেন,ধামরাই পদ্মাসেতুর বিভিন্ন মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়ার পর, মাননীয় এমপি বেনজীর আহমেদ এর নির্দেশে সোহাগ আহম্মেদের বানানো পদ্মা সেতুর দেখতে আসলাম। তিনি আরও বলেন সত্যিকারেই পদ্মা সেতুর আদলে সেতু বানিয়ে সে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতই কাজ করেছে। বঙ্গবন্ধুর সোনার দেশে এমন প্রতিভা বানদের প্রতিভা বিকাশের জন্য তার লেখা-পড়ার দ্বায়িত্ব নিলেন।
স্কুলছাত্র সোহাগ আহমেদ বলেন,আমি বড় হয়ে একজন ভালোমানের ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। দেশে আর কোনো সেতু তৈরিতে যেন বিদেশি দের সহযোগিতা প্রয়োজন না হয়, সেজন্য আমি প্রস্তুত হতে চাই।সোহাগের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত বছরের ১ নভেম্বর সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজটি শেষ করেন তিনি। ৬০ ফিট লম্বা এ সেতুটির কাজ শেষ হতে তার সময় লেগেছে প্রায় ৪ মাস। ধামরাইয়ের বিভিন্ন গ্রাম থেকেই প্রতিদিনই স্কুলছাত্র সোহাগের পদ্মা সেতু দেখতে অনেক লোক আসছেন তার বাড়িতে। সম্পাদনা: সাদেক আলী