ইসমাঈল ইমু : [২] টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার বাশতৈল ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান মিল্টনকে ফাঁসিয়ে দেয়ার অভিযোগ করেছেন তার স্বজনরা। পাশাপাশি এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তারা।
[৩] মিল্টনের বড় ভাই আশরাফুল আলম আরজু জানান, গাজীপুরের ডা. এ এন এম মনিরুল হুদা রুপম হত্যা মামলায় মিল্টনের নাম না থাকলেও হত্যার আগে একটি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আরজুর অভিযোগ, মিল্টন নির্বাচন করেন, রাজনীতি করেন। যে কারণে একটি পক্ষের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন। নিহত চিকিৎসকের সঙ্গে তার কোনো ধরণের বিরোধ বা আর্থিক লেনদেন ছিল না। মিল্টনের বাড়ি টাঙ্গাইলে আর হত্যাকাণ্ড ঘটেছে গাজীপুরে।
[৪] সিআইডি’র তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের ১৭ জুলাই রাত সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে যমুনা হাসপাতালের মালিক আনিছুর রহমান, তার বন্ধু আতিকুর রহমান মিল্টন, সুজন ও নিহত ডাক্তার রুপমের গাড়ি চালককে নিয়ে রুপমকে হত্যার পরিকল্পনা করে।
[৫] মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডি গাজীপুর মেট্টোর পরিদর্শক মো. আলাউর রহমান বলেন, তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে চার্জশীট দেয়া হয়েছে। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন। সম্পাদনা : বাশার নুরু
আপনার মতামত লিখুন :